জগন্নাথের মিষ্টিমুখ

জগন্নাথদেব ভক্তদের কাছে বড়ো প্রিয় দেবতা, শ্রী কৃষ্ণেরই রূপ তিনি। আর রথযাত্রার সময় জগন্নাথের মন্দিরে তাঁর জন্যে রান্না করা হয় ছাপ্পান্ন ভোগ (ছপ্পনভোগ), যে ভোগের ভাগ পায় জাতি-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই। কখনও কম পড়ে না সেই মহাপ্রসাদ… লিখছেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
প্রতি কামড়ে মুখে চাই মেওয়া

আজ পৌষ সংক্রান্তি। বাঙালির ঘরে ঘরে আজ পিঠে পায়েস পুলির ধুম। লিখছেন কৃষ্ণ রাজেশ্বরী মিত্র।
মেয়েকে বিদায় মিষ্টিমুখে!

বিজয়া দশমী সদ্য গিয়েছে গতকাল। আর তারপর থেকেই বাঙালি মজেছে মিষ্টিতে। যতই থাকুক ডায়েটের রক্তচক্ষু, উৎসবের মরসুমে বাঙালির তাকে থোড়াই কেয়ার। নাড়ু মোয়া নিমকি নিয়ে প্লেট সাজালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
লাজবাব লিনজ়ারের লোভে

পৃথিবীর প্রথম কেক! কত শত বছর আগে আদিম আভেন আদিম পন্থায় তৈরি সেই কেকের রেসিপি খুঁজে পেতে খুঁড়ে আনলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়। চমকপ্রদ সে কেকের নাম লিনজ়ার টর্ট!
তীরে ভিড়ল তিরামিসু

চার অক্ষরের নাম। স্বাদে মিষ্টি। মোটেই না! রসগোল্লা, লেডিকেনি, কালাকাঁদ, জিবেগজা কোনওকিছুই নয়। এ হল বিলিতি মিষ্টান্ন। নাম তিরামিসু। তৈরি করলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্য়ায়।
রঙে রসে জাল বুনি

বাংলার মিষ্টির খ্যাতি জগৎজোড়া। রসে রঙে ঘন দুধের কড়া পাকের স্বাদে বা নলেন গুড়ের আমোদে তার জুড়ি মেলা ভার। নববর্ষে মিষ্টিমুখ করাচ্ছেন সমীপেষু দাস।
পাতে পড়ল পাই!

পাই! গণিতে যা ৩.১৪, তারিখের হিসেবে তা ১৪ মার্চ। ফলে চলুন মেতে ওঠা যাক পাই নিয়ে। ঘটনাচক্রে এদিন আবার আইনস্টাইনের জন্মদিনও বটে। লিখছেব বর্ণিণী মৈত্র চক্রবর্তী।
কাব্যে সাহিত্যে পিঠে পাঁচালি

ভোজন-রসিক বাঙালির মিষ্টান্ন-প্রীতির কথা সর্বজনবিদিত। শীত পড়ল কী পড়ল না, এই বঙ্গভূমিতে পিঠে-পার্বণের পালা শুরু। পিঠের প্রতি বাঙালির এই আকর্ষণ কিন্তু আজকের নয়। কৃত্তিবাসের রামায়ণ থেকে শুরু করে, মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্য, চৈতন্যচরিতামৃত সর্বত্রই পিঠের জয়জয়কার। কৃত্তিবাসের রামায়ণে জনক ভূপতি কন্যার বিবাহে অতিথিদের জন্য যা যা আহার্যের ব্যবস্থা করেছেন, তার মধ্যে ‘পরমান্ন পিষ্টকাদি’র উল্লেখ মেলে। পঞ্চদশ শতকের […]