শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
জ্যান্ত মানুষ জ্যান্ত কথা কয়

জ্যান্ত কথা। স্বামী বিবেকানন্দ স্বচ্ছন্দে এই কথ্য গদ্যের, কলকেতার ভাষা-নির্ভর গদ্যের, জ্যান্ত-কথার চর্চা করেছেন। লিখছেন মধুময় পাল।
স্বামী বিবেকানন্দের কবিতা

স্বামী বিবেকানন্দ সঙ্গীতানুরাগী ছিলেন। নিজে গদ্যের পাশাপাশি বেশ কিছু কবিতাও লিখেছিলেন।
কচুরি থেকে ফাউলকারি! ভোজনরসিক স্বামীজি

খেতে ভালোবাসতেন স্বামী বিবেকানন্দ। সে কচুরিই হোক বা ফাউলকারি। ভালোবাসতেন খাওয়াতেও।
এমন সভা কলকাতা আগে দেখেনি

শিকাগো থেকে বিশ্বজয় করে ফেরার পর স্বামী বিবেকানন্দের নাগরিক সংবর্ধনা হয়েছিল শোভাবাজার রাজবাড়িতে।
‘স্টোরি’র নেপথ্যে গল্প: পর্ব ১০

খবরের কাগজের পরিভাষায় খবর মানেই স্টোরি। কিন্তু সেই স্টোরিতে গল্প থাকে না, থাকে তথ্য কিংবা বিশ্লেষণ। তবে স্টোরি করতে গিয়ে রিপোর্টারের জীবনে যা কিছু ঘটে তা গল্প হিসেবে বললে অত্যুক্তি হবে না। তেমনই গল্প দীপংকর চক্রবর্তীর কলমে। আজ শেষ পর্ব।
স্বামী বিবেকানন্দের একটি চিঠি: কিছু কথা

মানবীপ্রেমের স্বরূপকে অস্বীকার না করে, তাকে অনুকূল স্রোতের মতো ব্যবহার করে কীভাবে জীবপ্রেমে উত্তরণ ও সন্তরণ সম্ভব… এ কথা বোধহয় একমাত্র স্বামী বিবেকানন্দই বোঝাতে পারতেন নিবেদিতাকে। সেই চিঠির কথা লিখলেন বিশ্বজিৎ রায়।
বিলের বাড়িতে একদিন

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মসপ্তাহে বাংলালাইভের ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল তাঁর ছেলেবেলার কথা।