লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৯- স্বর্গ হইতে বিদায়

নানা রাজ্য থেকে এসেছি আমরা সবাই। এখান থেকে বার হয়ে কেউ এক গন্তব্যে যাবে না। তাই সকলেই জানে এখানে অমলিন আনন্দ ছাড়া কিছু নেই। শিমলার সিভিল সার্ভিস ট্রেনিংয়ের গল্প অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলমে।
জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ৮

কলেজ স্ট্রিটের বিশ পা অন্তর অন্তর তখন কোনও না কোনও পার্টির ছোকরাদের জটলা। থেকে থেকে স্লোগান। সবই যেন ভর বিকেলের কিছু না কিছু অ্যাকশনের পূর্বরাগ। উত্তাল সময়ের কলকাতা ধরা দিল শংকরলাল ভট্টাচার্যের কলমে। আজ পর্ব ৮।
জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ৭

নাটকটা আমাদের করা হল না। কারণ, সেটা ফরাসির অনুবাদ। ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের হয়ে নাটক করতে হলে তা হতে হবে মূল ইংরেজিতে। তখন ফের নাটক খোঁজা শুরু… ছাত্রজীবনের রংবেরং শংকরলাল ভট্টাচার্যের কলমে।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৮- ‘ইয়ারোজ’

আমাদের ছোট্ট অথচ সুন্দর ট্রেনিং অ্যাকাডেমি ‘ইয়ারোজ’ (Yarrows) নামের হেরিটেজ বাড়িতে। একদা সাহেবদের বিলাসবহুল বাসস্থানে শুরু হল এক নতুন শিক্ষাজীবন। লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২৭- ছিন্ন এ ভাষাবন্ধন

মসুরি জাতীয় আকাদেমি এখন অনেকটাই বড়সড় ও ঝকঝকে নতুন। অনেক হস্টেল হয়েছে পাহাড়ের ঢালে। নতুন অডিটোরিয়াম হয়েছে। ক্যাম্পাসটা উটের কুঁজের মতো। সেই দিনগুলির কথা অনিতা অগ্নিহোত্রীর কলমে।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২২– যা শিখেছ ভুলে যাও

প্রেসিডেন্সি কলেজে অর্থনীতির ছাত্রী হয়ে এসে সদ্য আঠারোয় পা মেয়েটির সামনে খুলে গেল নতুন দিগন্ত। দিকপাল অধ্যাপকেরা, নতুন বন্ধুরা আলো জ্বালিয়ে দিল একটি একটি করে। কিন্তু বাড়িতে যে অন্ধকার… তারপর? লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
মণিদীপার টিফিনবাক্স

করোনাতঙ্কে বাচ্চারা সব ঘরবন্দি। ইশকুল ঢুকেছে ল্যাপটপ আর মোবাইলে। সে নাহয় তবুও মানা গেল। কিন্তু ইশকুলের টিফিন ভাগ করে খাওয়ার মজাটা? সে কি চিরতরে মুছে যেতে বসল বাঙালির খাদ্যজগত থেকে? নিজের ইশকুলজীবনের স্মৃতিতে মেদুর হলেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
ফেলে আসা ফ্লপিদিন

ফ্লপি! ফেলে আসা কম্পিউটার যুগের একটি খণ্ড যার অস্তিত্ব আজ নিশ্চিহ্ন হলেও রয়ে গেছে একটুখানি, ওয়ার্ড পাওয়ারপয়েন্টের ‘সেভ’ বোতামে! ফেলে আসা ফ্লপিদিন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর কলমে।