ফ্লেমিং-এর ‘dreadful oafish Opus’

জেমস বন্ডের চরিত্র সৃষ্টি আমি করেছিলাম ঠিকই, তবে তার সঙ্গে আমার খুব বেশি মিল নেই। বন্ডের মতোই আমি স্ক্র্যাম্বলড এগ খেতে ভালোবাসি না, হাফহাতা শার্ট পছন্দ করি না। তবে জেমস বন্ডের মতো খিদে বা সাহস আমার নেই।
কোড নিয়ে দুচ্চার কথা

গোপন বার্তা বা সংকেতের ইতিহাস মোটেই আধুনিক নয়। বরং বেশ প্রাচীন। ইতিহাসের জনক হেরোডোটাসের লেখায় খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দীতে গ্রিস ও পারস্যের যুদ্ধে এই গোপন বার্তার ভূমিকার কথা উল্লেখ করেছেন। সংকেতেতিহাস লিখছেন কৌশিক মজুমদার।
আসল গোয়েন্দা, আসল গুপ্তচর

ওই যে দেখেন না, খবরের কাগজে লেখা হয়, ‘বিশেষ তথ্যসূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ ওই কুখ্যাত দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করে।’ ওই ‘বিশ্বস্ত সূত্র’ আসলে আর কেউ নয়, একজন গোপন খবর সরবরাহকারী বা ইনফর্মার! ‘খবরি’দের হাঁড়ির খবর সুপ্রিয় চৌধুরীর কলমে।
গোপন কথাটি রবে না গোপনে…

সেই বাইবেলের যুগ থেকে আজ পর্যন্ত গুপ্তচরবৃত্তি খুব একটা পাল্টায়নি। শত্রুপক্ষের গোপন সংবাদ ছলে ও কৌশলে সংগ্রহ করে নিজের দেশ বা মিত্রপক্ষকে তা সরবরাহ করাই গুপ্তচরদের মূল উদ্দেশ্য। লিখছেন শমীতা দাশ দাশগুপ্ত।
ইন্তিবিন্তি

ভুলেও নিজের ভাললাগা, নিষিদ্ধ চাহিদাকে প্রশ্রয় দিয়ো না। কারণ পৃথিবীতে ফুচকা আর টকজল ছাড়া অন্য কোনও তামসিকতায় তোমার অধিকার নেই। তার ধারণা বিশ্বাসে পরিণত হয়, যখন বোঝে, তার অনুপস্থিতিতে, তার ডায়রি পড়া হয়ে গিয়েছে। তার গোপন আর গোপন নেই।