ভার্চুয়াল

ভার্চুয়ালের দুনিয়া এক ভয়ঙ্কর চোরাবালি। নিজের অজান্তে মানুষ পদচিহ্ন রেখে যায়। পরিভাষায় বলে, ‘ডিজাট্যাল ফুটপ্রিন্ট’। …
সোশ্যাল মিডিয়ার ভয়াবহতা সৌরভ হাওলাদারের ছোটগল্পে।
‘কোথা যে উধাও হল…’

যাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনভর আঙুল দিয়ে নৌকা চালান, সৃজনশক্তি প্রকাশের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন নিজের সাধের ভার্চুয়াল দেওয়ালকে, লেখা চুরি আটকানোর জন্য তাঁদের মধ্যে অনেকেই হালে একটা নতুন পদ্ধতির শরণাপন্ন হয়েছেন। সেটা কী? পড়ুন অম্লানকুসুম চক্রবর্তীর লেখা।
দুর্জয়বাবুর দুঃসময় (গল্প)

এতদিনের ‘ফোনাসঙ্গের’ অভ্যেস থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া সহজ ব্যাপার নয়। তাছাড়া দুর্জয়বাবুর একটা নৈতিক দায়িত্বও তো আছে একাকিনী নারীদের প্রতি! তার সঙ্গে যোগ হয়েছে একটা চোরা ভয়!…
এই সময়, এই চিড়িয়াখানা

করোনা ভাইরাসের আড়ালে অন্য যে ভাইরাসটা লুকিয়ে বসে আছে, সে তো বহুদিন ধরে মানুষকে আক্রান্ত করে রেখেছে! সে শরীরে মারে না। মনকে ঝাঁঝরা করে ফেলে, ধীরে। খুব ধীরে। অসুস্থ মানুষ চায় একটা ছোট্ট, নিজস্ব পৃথিবী তৈরি করতে, যেখানে থাকবে শুধু তার পরিবার, তার ধর্ম, তার জাতি। প্রতিবেশীকে সেই পৃথিবী থেকে বহিস্কার করতে সে বিন্দুমাত্র পিছপা হয় না, যদি সে প্রতিবেশী অন্যধর্মী হয়। এই মানুষ স্বার্থপর।
একলা সোশ্যাল

সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম কাজই হল, আগের দিন ইনস্ট্যাগ্র্যামে যে ছবি দিয়েছিলেন, তা কতজনের ভাল লাগল তা দেখা। রাস্তায় যেতে যেতেও চোখ ফেসবুকে। অফিসে কাজের ফাঁকে টুইটার। বাড়ি ফিরেও কারও সঙ্গে কোনও কথাবার্তা নেই, চোখ সেই মোবাইল স্ক্রিনেই। এমনকী রাতে খেতে বসার আগেও ডিনারের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট না করে শান্তি নেই। তার উপর […]