ছোটগল্প: জোড়াতালি

সুদেষ্ণা আর তমালের দাম্পত্যের বয়স দশ। কিন্তু এরমধ্যেই সেটা পাতা খসা ন্যাড়া গাছের মতো নিষ্প্রাণ, অসাড়। তার উপর এল লকডাউন। সারাক্ষণ পাশাপাশি থাকা। সবুজ পাতা কি গজাবে জোড়াতালির এই সম্পর্কে? লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
অনুবাদ গল্প: আলোকবর্ষ: প্রথম পর্ব

ই সন্তোষ কুমার মালয়ালম ভাষার এই প্রজন্মের অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য লেখক। তাঁর একটি গল্প অনুবাদ করেছেন বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শক্তিশালী লেখক তৃষ্ণা বসাক।
গল্প: বকুলকথা

বীথিকা -সমরেন্দ্রর যৌবনে এই সকল অঞ্চলে প্রান্তরের আয়তন ধু ধু বিশেষণে বিভূষিত হইত, ‘বীরপুরুষ’ পঠনকালে বালক বালিকার এ’মত প্রান্তর স্মরণে আসিত অবশ্যম্ভাবী।
কনে দেখা

উল্লাস মল্লিক লিখছেন প্রেম আর প্রেম-ভাঙার আখ্যান। হিমাদ্রি ঋতিকাকে বিয়ে করতে চেয়েও পারেনি। কিন্তু অপ্রত্যাশিত কিছু তার অপেক্ষায় ছিল।
মিথোজীব

আপাতত সমস্যা একটাই। হারমোনিয়ম গলায় ঝুলিয়ে ঘোরার জন্য বেশ কয়েকদিন হল অতুলের ঘাড়ে একটা ব্যথা হচ্ছে। ভারী হারমোনিয়মটা বয়ে বেড়ানো দিন দিন অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
কোভিড: ছোটগল্প

এতক্ষণে তার চোখের জলের ধারা বেয়ে সমস্ত দুশ্চিন্তা, আতঙ্ক ছাপিয়ে যেন বেরিয়ে আসতে চাইছে অভিমান। কিশোরী মেয়ের দুর্মর অভিমান। একবারও কি তার জন্য কেউ ভাবতে পারে না?
সামান্থা আর সিদ্ধেশ

তৃষ্ণা বসাক লিখছেন – এই ব্যালকনি থেকে আগে দেখা যেত পুরোটা, এই নিমগাছটা তখন কিশোর ছিল। এখন আর দেখা যায় না।
সাঁতার

চারিদিকে শুধু জল আর জল। বন্যায় ডুবেছে গাঁ গঞ্জ শহর। তার মধ্যে গরু নিয়ে সাঁতার কেটে এগিয়ে চলেছে আজু রহমান। পড়ুন অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছোটগল্প।