অবিনাশ লটারি

সবাই লটারি পাচ্ছে। রাম শ্যাম যদু মধু সব্বাই। শিকে ছেঁড়ে না শুধু দীপক আর গোপার ভাগ্যে। টিকিট কিনেও লক্ষ্মীলাভ হয় না। শেষমেশ একদিন চমক এল জীবনে। কী সেই চমক? পড়ুন দোলনচাঁপা দাশগুপ্তের গল্প অবিনাশ লটারি।
গল্প: জানালা (শেষ পর্ব)

কোভিড-১৯। খুদে এক পরজীবী ভাইরাস এসে বদলে দিল মনুষ্যজীবনের খোলনলচে। এমনকী বাঙালির চিরন্তন আড্ডাকে সে আটকে ফেলল কম্পিউটারের ছোট্ট জানালায়। সেখানেই কণাদের ফের দেখা হল দামুর সঙ্গে। লিখছেন ডাঃ আনন্দ সেন।
গল্প: জানালা (প্রথম পর্ব)

কোভিড-১৯। খুদে এক পরজীবী ভাইরাস এসে বদলে দিল মনুষ্যজীবনের খোলনলচে। এমনকী বাঙালির চিরন্তন আড্ডাকে সে আটকে ফেলল কম্পিউটারের ছোট্ট জানালায়। সেখানেই কণাদের ফের দেখা হল দামুর সঙ্গে। লিখছেন ডাঃ আনন্দ সেন।
ছোটগল্প: জোড়াতালি

সুদেষ্ণা আর তমালের দাম্পত্যের বয়স দশ। কিন্তু এরমধ্যেই সেটা পাতা খসা ন্যাড়া গাছের মতো নিষ্প্রাণ, অসাড়। তার উপর এল লকডাউন। সারাক্ষণ পাশাপাশি থাকা। সবুজ পাতা কি গজাবে জোড়াতালির এই সম্পর্কে? লিখছেন অন্বেষা দত্ত।
উত্তরাধিকার (গল্প)

“সাহেব, গুড প্রন, ভেরি চিপ। একটু পাঠিয়ে দিই?” কাঠে করাত ঘষার মত গলায় নাসিমের প্রশ্নটা শুনে অ্যালেক্সের চিন্তাজাল ছিঁড়ে গেল। কতক্ষণ এখানে এসেছে সে, কে জানে? বাইরে আবার পিটপিট করে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। দু চারটে ল্যাণ্ডো বা হ্যাকনির শব্দও শোনা যাচ্ছে। নাকের সামনে ভনভন করে চলা মাছিদুটোকে হাত নাড়িয়ে তাড়ানোর চেষ্টা করতেই, কে জানে কী বুঝে নাসিম চলে গেল।
সোনাতরঙ্গ নদীর ধারে

এক শীতের প্রবাসে বরফঢাকা প্রান্তরের দৃশ্যাবলীর সামনে বসে ঋতু আর রাজ, দুজনে মিলে বসন্তের অপেক্ষা করে। পৃথিবীতে এখন হিমযুগ এসেছে।
সুকোমল সারাদিন

সকালের ছেলেটার নামটা হঠাৎ করেই মনে পড়ে যায় সুকোমলের। বাপন। বাপনের কথা পায়েলকে বলবে ও। পায়েল সকলের ‘ঠিকঠাক’ থাকার কথা জানতে চেয়েছে। যারা বাপনকে, সুকোমল, প্রবালদের পায়েলদের নানা ভাবে, নানা স্থান থেকে উৎখাত করতে চায়, তাদের চোখে চোখ রেখে কথা বলার ভরসা দেয় বাপন, স্বপ্ন দেখায় পায়েল!
একটি শিকারী ও তার শিকারের বৃত্তান্ত

তালা খুলে ঘরে ঢুকতেই লাইটটা নিভে গেল। লোডশেডিং বোধহয়। অন্ধকারে অন্তরার মুখটা ভেসে এল একবার। অবাক হল শোভন।