প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

William Rothenstein

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।

চায়ে আর চাটনিতে দিলখুশ হয়ে যেত বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীর (স্মৃতিতর্পণ)

Anandamohan Chakraborty

তিনি ছিলেন এক নিরসল সাধক। জীবনবিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে দেওয়া এক বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী। পেটেন্ট নিয়ে মার্কিন আদালতে তাঁর সুদীর্ঘকালের লড়াই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে ইতিহাসের পাতাতেও। সেই আনন্দমোহন চক্রবর্তীর স্মৃতিতে ডুব দিলেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায়। …

মুম্বইয়ের বস্তি থেকে আমেরিকার ভার্জিনিয়া কলেজের বিজ্ঞানী

এমনও সময় গেছে জয়কুমার বৈদ্যের জীবনে, যখন স্কুলের মাইনে না দিতে পারার জন্য পরীক্ষার রেজাল্ট আটকে দেওয়া হয়েছে| ওঁর মা বহু কষ্ট করে অর্থ জোগাড় করে পড়াশোনা চালানোর চেষ্টা করেছেন ছেলের| অনেকেই সেই সময় পরামর্শ দিয়েছিলেন ছেলেকে পড়াশোনা না করিয়ে ড্রাইভারের চাকরিতে ঢুকিয়ে দিতে| কিন্তু জয়কুমার বা ওঁর মা সেই সব কথায় কান দেননি| আজ […]