আমার সেজঠাকুর্দামশায় আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, কেমন আছে তাঁর জন্মভিটা?

ছুটিতে বাড়িতে এলে দুপুরে খাওয়ার পরে মা ভুবনমোহিনীর কাছে বসতেন প্রফুল্লচন্দ্র। মা তখন তাঁর স্নেহের ‘ফনু’র সাথে অনেক সুখদুঃখের কথা বলতেন। বিকেলে ছাত্রদের জন্য বাড়ির গাছের মিষ্টি আম কেটে দেওয়া হত, সঙ্গে কাঁচাগোল্লার সন্দেশ। কখনও গ্রামবাসীরা তাঁর সঙ্গে দোতলার লম্বা টানা বারান্দায় দেখা করতে এলে তিনি নানা অরগ্যানিক কম্পাউন্ড দিয়ে নিজের হাতে লিচু, লেবু এইরকম নানা স্বাদের শরবত খাইয়ে তাঁদের চমৎকৃত করে দিতেন। তবে সকাল ছ’টা থেকে ন’টা, তিনি নিজের ঘরে দরজা দিয়ে পড়াশোনা করতেন। সেই সময় তাঁকে ডাকা চলবে না।
আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রয়ের জীবনের নানা অজানা দিক, লিখলেন শিখা সেনগুপ্ত…
কিশোর আইনস্টাইন: কিছু সত্য কিছু মিথ

ভালো রেজাল্ট করা সত্ত্বেও আলবার্ট স্কুলকে প্রচণ্ড অপছন্দ করতেন। স্কুলের মুখস্থবিদ্যার উপর জোর বা জবরদস্তি করে চাপিয়ে দেওয়া শৃঙ্খলা তাঁর সহ্য হত না। যে আইনস্টাইন সারা জীবন বিজ্ঞানে প্রতিষ্ঠিত সত্যকে প্রশ্ন করে আমাদের সামনে নতুন জগৎ খুলে দিয়েছেন, সেই বিদ্রোহী কালাপাহাড়ের জন্ম হয়তো এই সময়েই।
আইনস্টাইনের জীবনের নানা অজানা দিক তুলে ধরলেন গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়
অসীমা চট্টোপাধ্যায়– গর্বের উত্তরাধিকার

১৯৩৮ সালে সফল ও সার্থকভাবে রসায়নবিদ্যার স্নাতক হন অসীমা, তারপর ১৯৪০ সালে স্নাতকোত্তর। ১৯৪৪ সালে লিখিত হয় এক নতুন ইতিহাস। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম রসায়নের মহিলা ডক্টরেট ডিগ্রির অধিকারী হন অসীমা চট্টোপাধ্যায়– যার পোশাকি নাম তখন ছিল ‘ডক্টর অফ সায়েন্স’ বা ডিএসসি।
বৈজ্ঞানিক অসীমা চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত..
রম্যরচনা: বিজ্ঞানীদের ভ্যালেন্টাইন

বলুন তো বিশ্ববিখ্যাত সব বৈজ্ঞানিকদের ভ্যালেন্টাইন বা ভালোবাসা কেমন ছিল। জানতে ভারী কৌতূহল হয়। তাদের ভালোবাসা কি শুধুই ওক্সিটোসিন, ডোপামাইন আর সেরোটনিন হরমোনেই আটকে ছিল নাকি মনের ও বিশেষ একটা ব্যাপার ছিল?
সাহিত্যানুরাগী সত্যেন্দ্রনাথ বসু

ভাষার বিষয়ে তাঁর ছিল স্বাভাবিক দক্ষতা। স্কুলের শিক্ষকেরাও জানতেন সে কথা। ‘মেঘদূত’ ছিল তাঁর কণ্ঠস্থ, টেনিসন ও রবীন্দ্রনাথের কবিতা তখন থেকেই ছিল তাঁর সঙ্গী। একই সঙ্গে তিনি ফরাসি ভাষাটাও শিখে নিয়েছিলেন। গবেষণা জীবনের সূচনাতে রপ্ত করেছিলেন জার্মান। ইতালিয়ান ভাষাতেও ব্যুৎপত্তি ছিল।
বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর সাহিত্যচর্চার নানা অজানা দিক তুলে ধরলেন গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
‘সক্রেটিস বংশের শেষ কুলপ্রদীপে’র সঙ্গে কবির সখ্য

বিশিষ্ট বাঙালি দার্শনিক, চিন্তাবিদ, ও বহুবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিত ছিলেন ব্রজেন্দ্রনাথ শীল। তাঁর সঙ্গে কবিগুরুর ছিল এক গভীর সখ্য। ১৮৬৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রজেন্দ্রনাথের শীলের জন্ম হয়। এ বছরের তাঁর ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
গল্প: ক্লোমা: শেষ পর্ব

এ গল্প ভবিষ্যতের, যখন দুনিয়া আরও অনেক বেশি ভয়ঙ্কর অপরাধের কবলে। মারণ ভাইরাসের শিকার হওয়া আটকাতে নেমে পড়ে বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ছটি ছেলেমেয়ে যাদের নিজেদের শরীরেও রয়েছে বিশেষত্ব। পড়ুন কল্পবিজ্ঞান-কাহিনি অনুভা নাথের কলমে।