লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৯– গরমের ছুটি

Vacation days

গরমের ছুটিতে স্কুলপড়ুয়া মেয়ে দুই দাদার সঙ্গে চলল বাবার কর্মস্থলে ছুটি কাটাতে। সে এক অন্য দুনিয়া। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৮– নির্বাসন

Hostel Life

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটিকে আচমকা একদিন চলে যেতে হয় স্কুলের হস্টেলে। বাবা বদলি হন রৌরকেল্লায়, সঙ্গী হন মা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

মণিদীপার টিফিনবাক্স

Tiffinbox

করোনাতঙ্কে বাচ্চারা সব ঘরবন্দি। ইশকুল ঢুকেছে ল্যাপটপ আর মোবাইলে। সে নাহয় তবুও মানা গেল। কিন্তু ইশকুলের টিফিন ভাগ করে খাওয়ার মজাটা? সে কি চিরতরে মুছে যেতে বসল বাঙালির খাদ্যজগত থেকে? নিজের ইশকুলজীবনের স্মৃতিতে মেদুর হলেন গোপা দত্ত ভৌমিক।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১১- বড়দিদিমণি

Hostel Life

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

অনুশাসনের ফাঁক গলে সিনেমা দেখাও চলত দেদার

হোস্টেল মানেই শুধু বাঁধনছেড়া ফুর্তি আর উল্লাস? তা মোটেই নয়! কড়া অনুশাসনে, কৃচ্ছ্বসাধনে বেড়া ওঠা ছাত্রের মনের গভীরে প্রোথিত হয়ে যায় এক অন্যতর জীবনবোধ। ছাত্রাবাসের দিনগুলি যেমন বাঁধ ভাঙার উচ্ছাসের, তেমনই বাঁধা পড়ার লাগামেরও। নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমের সেই অনুশাসন নিয়ে লিখলেন ডাঃ সোমনাথ কুণ্ডু। …

টুক-টুক-টুকলি

Tukli illustration Suvranil Ghosh

একটা সময় ট্রেন্ড ছিল পরীক্ষার হল-এ পড়াশুনোয় ভালো ছেলেমেয়েদের কাছাকাছি বসা, যাতে তাদের কাছ থেকে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে পারা যায়। তারা উত্তর বলেও দিত। তবে প্রথমদিকে তাদের বড়ো একটা খোঁচানো যেত না। তারা হেল্প করত ঘণ্টাখানেক পর থেকে, যখন নিজের উত্তরটা ওরা বেশ গুছিয়ে ফেলেছে। প্রথম ঘণ্টার পরে বাথরুমে যেতে দেওয়া হত। এইসময় কোনও ভালো ছেলেকে বাথরুমে দেখতে পেলে তাকে ঘিরে পুরো গোলটেবিল বসে যেত। পকেটে করে যারা প্রশ্নপত্র নিয়ে আসতে পারত, তারা ওর কাছ থেকে জেনে নিয়ে, তাতে পেনসিল দিয়ে ঝটপট লিখে নিতো কিছু উত্তর।