সত্যজিতের খেরোর খাতা

Satyajit Ray and his Kheror khata

সত্যজিৎ রায়ের ছবির ভাবনার পাশাপাশি হাত চলত খেরোর খাতার পাতায়। স্কেচ, স্বরলিপি, গল্পের টুকরো, আবহ, পোশাক সবকিছু ছবি এঁকে পুঙ্খানুপুঙ্খ সাজিয়ে রাখতেন। সেই খেরোর খাতা এবার ডিজিটাল দুনিয়ায়।

ওঁর ‘আমরা’ উচ্চারণে কোনও ভান ছিল না

swatilekha-sengupta Bengali Actress Theatre

স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত। সদ্যপ্রয়াত এই অভিনেত্রী সম্পর্কে নানাজনে নানা স্মৃতিচারণ করেছেন, মূল্যায়ণ করেছেন। তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের অভিনেতা-নির্দেশক তথা নাট্যকর্মী বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায় স্মরণ করলেন স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর এক অনন্যতাকে।

‘এটা কি স্বগতোক্তি, না হলিউড স্টাইল?’: যুগসন্ধিতে ‘নায়ক’

Nayak - The Ray Masterpiece

থিয়েটারের অভিনয়শৈলী থেকে চলচ্চিত্রের অভিনয় যে একেবারে বিপরীত মেরুতে, সে কথা গত শতকের ষাটের দশক থেকে জনমনে উত্থিত হতে শুরু করে। সত্যজিৎ রায় ছবি করতে এসে ‘নায়ক’ ছবির মাধ্যমে এই বিতর্কে তাঁর স্পষ্ট পক্ষপাত এবং বক্তব্য ঘোষণা করে দেন। কেন? লিখছেন অংশুমান ভৌমিক।

পাহাড়চূড়ার ‘মনীষা’ আর সমতলের অলকনন্দা

Kanchenjunga Film poster

ষাট বছরে পা দিল সত্যজিৎ রায় পরিচালিত ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’। শৈলশহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো নায়িকা মনীষা ওরফে অলকনন্দা রায় আজ প্রৌঢ়ত্বে। তবু অমলিন তাঁর মনীষা হয়ে ওঠার স্মৃতি। শুনলেন অভিজিৎ সেন।

কাঞ্চনজঙ্ঘার সেই ‘গুঁইয়ে’

Kanchenjunga Movie

সত্যজিৎ রায়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা ছবির শেষে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে এল সোনার বরণ চূড়া। আর আবহে নেপালি শিশুর গলায় নেপালি ধুন… সেও কি ভোলার? কিন্তু কে সেই নেপালি শিশু? আজ তিনি কোথায়? খোঁজ করলেন অভিজিৎ সেন।

রাশিতত্ত্বের নিরিখে ফেলুদা

Feluda and Topshe

সত্যজিত রায়ের সৃষ্টিতে সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় চরিত্র ফেলু, তোপসে আর জটায়ু। তাঁদের রাশিতত্ত্বের মাপকাঠিতে ফেলে সংখ্যা নিয়ে খেলা করলেন মলয় দে।

সত্যজিৎ কি আড্ডা দিতেন?

Satyajit Ray Adda

সত্যজিৎ রায় বা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আড্ডা দিতেন কিনা এ নিয়ে বাঙালির কৌতূহল চিরকালীন। বিশেষত সত্যজিৎ তাঁর আগন্তুক ছবিতে আড্ডা বিষয়ক বক্তব্য স্পষ্ট করার পর এ নিয়ে চর্চা বেড়েছে বই কমেনি। খুঁজে দেখলেন অংশুমান ভৌমিক।

সিনেমা-পুস্তিকাতেও অনন্য সত্যজিৎ

Pather pachali Film Booklet

প্রচ্ছদে অপু-দুর্গার মুখ-সহ বইয়ের ভিতরের যাবতীয় লেখা, ছবি নিজের হাতে লিখে, এঁকে, ডামি-কপি করে ফেলেছিলেন। সামান্য বেশি খরচের কারণে সেই পুস্তিকার প্রস্তাব নাকচ করে দেন প্রযোজকদের পক্ষে তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়। তখন সত্যজিৎ একটি ফুলস্ক্যাপ কাগজকে চার ভাঁজ করে ‘পথের পাঁচালী’র পুস্তিকাটির লে-আউট করে দেন।