রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে দু-একটি কথা

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ‘মূল জিনিসটা’ কী? এই মূল জিনিসটিকে একবাক্যে নির্দেশ করা অসম্ভব। তবে কতগুলি ভাবনা ও নীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যায়। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
কলাভবন: প্রতিষ্ঠা ও বিবর্তন

বিশের দশকের গোড়ায় কলাভবন প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি চিত্ররচনার দিকে রবীন্দ্রনাথকে আগ্রহী হয়ে উঠতে দেখা যায়। যদিও তার অনেক আগে জোড়াসাঁকোয় ‘বিচিত্রা’ স্কুলের সূচনা হয়েছে। লিখছেন সুশোভন অধিকারী।
যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্

বিশ্বভারতী দিয়ে রবীন্দ্রনাথের প্রতিষ্ঠান-নির্মাণের সূত্রপাত হযনি, শুরু হয়েছিল একটি ছোট স্কুল দিয়ে, একেবারে শিশুদের জন্য। তার নাম ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয়। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একুশ বছর আগে, ১৯০১-এ, তা শুরু হয়েছিল ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয় নামে। লিখছেন পবিত্র সরকার।
বিশ্বভারতীর সূচনা, বিশ্বভারতীর তত্ত্ব

১৩০৮ সালের ৭ পৌষ যখন কবির ‘ব্রহ্মবিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বিশ্বকে একনীড়ে মিলিত করার আকাঙ্ক্ষার উল্লেখ অন্তত কোথাও পাওয়া যায় না। ব্রহ্মবিদ্যালয় বা ব্রহ্মচর্যাশ্রমের নিজস্ব একটা বিবর্তন-ইতিহাস আছে। লিখছেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
‘আর কি খুঁজে পাব তারে’…

রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে? লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।
রামানন্দের ‘প্রবাসী’ ও ‘প্রবাসী’র রবীন্দ্রনাথ

রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রবাসী’র সম্পাদক। তাঁর সঙ্গে এক নিবিড় সখ্য়ে আবদ্ধ ছিলেন রবীন্দ্রনাথ এবং তাঁর বহু লেখার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল এই বন্ধুতা। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
চলি বলি রংতুলি: এক টুকরো বীরভূম

এবার ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া। গন্তব্য বীরভূম। আর এবারও যথারীতি দেবাশীষ দেবের সঙ্গী স্কেচের খাতা। বীরভূমের পথে পথে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে লেখা আর আঁকা চলতে থাকল। আজ শেষ হচ্ছে এই কলাম।
রবীন্দ্রনাথ ও তাকাগাকি: জুজুৎসুর নেপথ্যকথা

শান্তিনিকেতনে জুজুৎসু শিক্ষার ব্যবস্থা করার ইচ্ছে কবির অনেকদিনের। তাই জাপানে গিয়ে ওকাকুরাকে অনুরোধ করেছিলেন একজন শিক্ষকের জন্য। তাঁর কথাতেই শিনজো তাকাগাকি শান্তিনিকেতনে আসেন জুজুৎসু শেখাতে। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।