সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৪

শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়, দীপেন্দ্রনাথ থেকে দেবেশ রায় তো ছিলেনই, কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করব আশি-র দশকে যাঁরা লিখতে এসে বাংলা সাহিত্যের ভুবন পালটে দিলেন, ছোট পত্রিকাগুলো যাঁদের লেখায় স্রোতস্বীনি হয়ে উঠল, সেই তাঁদের? লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৪

শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়, দীপেন্দ্রনাথ থেকে দেবেশ রায় তো ছিলেনই, কিন্তু কীভাবে অস্বীকার করব আশি-র দশকে যাঁরা লিখতে এসে বাংলা সাহিত্যের ভুবন পালটে দিলেন, ছোট পত্রিকাগুলো যাঁদের লেখায় স্রোতস্বীনি হয়ে উঠল, সেই তাঁদের? লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৩

সেই সময়ে বহু কলেজপত্রিকা বেরত যেগুলোতে, এমনকী কলেজের দেওয়ালে ঝুলত যে হাতেলেখা পত্রিকাগুলো, ক্কচিৎ ভালো লেখা ঝলসে ওঠার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক স্থানাংক নির্ণয়ও সহজ ছিল। ম্যাগাজিনগুলো অনেক সময়েই বেরত ইউনিয়নের পক্ষ থেকে। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ২

দ্রোণাচার্য কবিতা লিখতেন, কখনও উপন্যাস। দুটো কবিতার বই বেরিয়েছিল, উপন্যাস একটা। তাঁর লেখা আমাদের কঠিন লাগত, কারণ আমরা তখনও বাণিজ্যিক পত্রিকার নিগড় থেকে বেরইনি, স্বাভাবিকভাবেই। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ১

সাত বছর বয়েস থেকে যে লেখালেখির সূত্রপাত, তাকে অনায়াসে ‘আমাদের’ লেখালেখি বলে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব, কারণ লিখে গিয়েছি আমি, আমার সঙ্গে অগ্রজ লেখককূল যাঁরা অন্তত একটা করে শব্দ ধার না দিলে পেন ও পেন্সিল বীর্যহীনই থেকে যেত… সমবেত পাঠজন্মের গোড়ার কথা লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
একানড়ে: শেষ পর্ব

মাথা ফেটে যাচ্ছে, কেঁপে উঠছে শরীর, নোংরা হড়হড়ে হলুদ দাঁত ঠকাঠক আওয়াজ করছে একে অন্যের গায়ে লেগে। কাঁপতে কাঁপতে টুনু অন্ধকার মাঠে পা রাখল। কোথায় পালাবে সে? কোথায় আছে সেই নিরাপদ বিস্মৃতি?
একানড়ে: পর্ব ২২

বাবান জানে তার আপাতত কোথাও যাওয়া চলবে না। হিমেল সন্ধ্যেকে যতই নম্র ও নির্ভার লাগুক, মেঘের মতো তাকে ঘিরে ধরেছে ছোটনের দল।
একানড়ে: পর্ব ২১

টুনু অন্যমনস্কভাবে তালগাছ দেখল, ‘রোহণ আর ও খুব বন্ধু ছিল। দুজনে সারাক্ষণ গলায় হাত রেখে ঘুরত। টিফিন ভাগ করে খেত। তারপর একদিন মরে গেল। সুতনু।’