জঙ্গল-পাহাড় কাঁপিয়ে যেন বৃষ্টি নয়, আসছে আদ্যিকালের ঐরাবতেরা!

কলকাতা থেকে শান্তিনিকেতনের পথে

জঙ্গলে পাহাড়ে চা-বাগানে বারবার বর্ষণসিক্ত হয়েছেন তিনি। ভিজে জঙ্গলে সামনে থেকে দেখেছেন শঙ্খচূড়ের ফণা। উত্তরবঙ্গ থেকে সেশ্যেলস, বেতলা থেকে শান্তিনিকেতন, ধারাপাতে ভিজতে ভিজতে শ্রাবণের সোঁদা গন্ধে বুক ভরে নিয়েছেন। পাতাভেজা জলসিয়াহি দিয়ে বর্ষার জঙ্গলের স্মৃতিলেখ বুদ্ধদেব গুহর।….

স্টিভি ওয়ান্ডার কলকাতায় আসবেন না

stevie wonder

বছরের শেষ দিনের এলানো রোদের বারান্দায় দাঁড়িয়ে মনে হয়, বছর এক জেদি, তার-কেটে যাওয়া প্রেমিকা, যে একবার গেলে আর ফিরে আসে না কখনও। পার্ক স্ট্রিটের ঝলমলে রাস্তায়, ভিড়ে দাঁড়িয়ে দেখতে পাই, বহুদূরে স্কাইলাইন পেরিয়ে ধীরে ধীরে হেঁটে চলে যাচ্ছে ভুবন সোমের ছায়া…

লতা থেকে অঞ্জন – বর্ষার সুরে ভেজার পালা যুগ যুগান্তে

Monsoon melodies

আমাদের বাংলার বুকে, প্রকৃতি বিশেষত বর্ষাকালে, অর্থাৎ আষাঢ় শ্রাবণে বড়ো স্নিগ্ধ হয়ে হাজির হয়। ফলে গরমের দাবদাহে অতিষ্ঠ চিত্ত বিহ্বল হয়ে পড়ে। মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে। আর তখনই বাঙালি আত্মসমর্পণ করে গান ও কবিতায়। সেই বর্ষার কথায়-সুরে ভেজালেন পীতম সেনগুপ্ত।…