মৃত্যুর দশ বছর পর ঋতুপর্ণ শুধুই কি সমকামের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর?

ঋতুপর্ণ কিন্তু তাঁর ছবিগুলির মধ্যে নিজের কথাই বারবার বলেছেন। ‘উনিশে এপ্রিল’-এর মিঠু দেবশ্রী রায়, ‘বাড়িওয়ালি’র বনলতা কিরণ খের বা ‘দোসর’-এর কাবেরী কঙ্কনা, যেই হন, আদতে সে ঋতুই। আসলে ঋতুও অভিমানে দুঃখে একইভাবে কাঁদত। ঋতু কাঁদলে মুঠো করে হাতটা সামনে চলে আসত। যেন নিজেকেই আয়নায় দেখতেন ঋতুপর্ণ। শেষ দেখা দেখলেন চিত্রাঙ্গদার সঙ্গে নিজের অস্তিত্বের লড়াইয়ের তুলনা করে। ঋতু বললেন পুরুষসিংহ নয়, সিংহবাহিনী হতে চাই।
ঋতুপর্ণর মৃত্যুদিনে তাঁর ব্যক্তিত্বের নানা দিক নিয়ে আলোচনায় শুভদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়…
ঋতুপর্ণ নিজে হাতে আমার মেকআপ করে দিয়েছিল

আমি ব্যোমকেশ বক্সীকে নিয়ে একটা ছবি করছি সত্যান্বেষী নামে। ওই ছবিতে একটা ছোট চরিত্রে তোমায় অভিনয় করতে হবে। তুমি কি আগে কখনও ছবিতে অভিনয় করেছ?