ইঁদুরের গর্তে জীবন-মরণ:জোয়াই (শেষ পর্ব)

র্যাটহোল মাইনিং-এর ফলে পরিবেশ বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তৈরি হয়ে চলেছে দুর্ঘটনাপ্রবণ পরিত্যক্ত ঊষর ভূমি।
খনিতে কাজ করতে পাচার হয়ে আসে হাজার হাজার শিশু: জোয়াই পর্ব ১৬

র্যাটহোল মাইনিং-এর কাজ শুরুর আগেই ট্রাকে করে অথবা টাটা সুমো গাড়িতে চেপে কোত্থেকে যেন হাজির হয়ে যায় এক ঝাঁক শিশু-কিশোর শ্রমিক।
কয়লাখনির মরণফাঁদ: জোয়াই পর্ব ১৫

২০১৮-র ১৩ই ডিসেম্বর। পূর্ব জয়ন্তিয়া জেলার কসান গ্রামের এক খনিতে তলিয়ে গেল পনের (মতান্তরে ষোলজন) শ্রমিক।
জয়ন্তিয়ার অপরিকল্পিত কয়লাখনি: জোয়াই পর্ব ১৩

এখানকার কয়লার স্তর, যাকে বলে ‘সিম’, মোটেও পুরু নয়। বড়জোর এক মিটার। কাজেই সুড়ঙ্গের উচ্চতা এক মিটারের সামান্য বেশি। অপরিকল্পিতভাবে যেখানে সেখানে গাঁইতি চালানোর ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কা প্রবল হয়ে ওঠে কয়লাখনিতে। এবারের ‘জোয়াই’-তে জয়ন্তিয়া পাহাড়ের অপরিকল্পিত খনি নিয়ে লিখছেন অমিতাভ রায়।
জোয়াই পর্ব (২)

মেঘালয় এসে জয়ন্তিয়া পাহাড়ে যাওয়ার কথা সাধারণত মনেই থাকে না। এতদিনের চেনা ছক ছেড়ে এবার না হয় একটু অন্য রাস্তায় হাঁটলেন।
জোয়াই (পর্ব ১)

গুয়াহাটি থেকে জাতীয় সড়ক ধরে পূর্বদিকে এগোতে থাকলে শহরের প্রান্তসীমায় অবস্থিত খানাপাড়া থেকে রাস্তার দু’ পাশের বিচিত্র দৃশ্য বৈষম্য অবশ্যই আপনার চোখে পড়বে। বাঁদিকে ছোটো ছোটো বাড়ি। বাঁশবন-গাছগাছালি। আর অন্যপাশে ঝকঝকে দোকানপাট, পেট্রোল স্টেশন, রেস্তোরাঁ আরও কত কিছু।