মহাভারত রচয়িতা রাজশেখর

অতিপ্রাচীন ইতিহাস ও রূপকথার সংযোগে উৎপন্ন এই পরিবেশে আমরা যে নরনারীর সাক্ষাৎ পাই তাদের দোষগুণ সুখদুঃখ আমাদেরই সমান।—- মহাভারতের সারানুবাদের ভূমিকায় লিখেছিলেন রাজশেখর বসু। তাকেই ফিরে পড়লেন শামিম আহমেদ।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
‘স্বদেশী’ রাজশেখর

রাজশেখর বসুর সাহিত্যকীর্তির সঙ্গে আমরা কমবেশি সকলেই পরিচিত। কিন্তু তাঁর গোপন দেশপ্রেমের দিকটি আমাদের কাছে অজানাই রয়ে গিয়েছে, কারণ এ বিষয়ে তিনি নিজে কিছুই লিপিবদ্ধ করেননি। আলো ফেললেন অশোককুমার মুখোপাধ্যায়।
ছোটগল্পের পরশুরাম

পরশুরাম আর কৌতুকরস সমার্থক। তাঁর গদ্যসাহিত্যে, বিশেষত ছোটগল্পের প্রতিটি পরতে, ভাষার ব্যবহারের, চরিত্রের নির্মাণে যেন কুলকুলে হাসির ফল্গুধারা। তাঁর গদ্যসাহিত্য নিয়ে লিখছেন বিশ্বজিৎ পাণ্ডা।
পরশুরামের কবিতা

পরশুরামের গল্প বা উপন্যাস বা অন্যান্য গদ্য শ্লেষ, কশাঘাত, ব্যঙ্গ, নির্মল আনন্দ এবং গভীর সমাজবীক্ষণের এক রসায়ন।