যে বৃষ্টিতে ভেজা হয় না আর

চার দিক জলের ফোঁটারা জাপটে ধরত যখন, সেই গন্ধটা কেমন প্রবল হয়ে উঠত। মনে হত, যেন একটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করতে করতে এগিয়ে চলেছে একটা সাদা পর্দা। পুকুরে ঢেউ। ব্যাঙেদের কনসার্ট আলাপ থেকে ঝালায় যেত ক্রমশ। একটা প্রাচীন গন্ধতে ছেয়ে যেত চারপাশ। সে বৃষ্টি কি আজ আর নামে?
কেউ কখনও বর্ষাকালে খবরদার ডাক্তারের কাছে যাবেন না!

বর্ষা নামক ঋতুটিকে ডেঁড়েমুষে উপভোগ করার জন্যে কিছু প্রয়োজনীয় টিপস এবং খাবারদাবারের কথা চুপিচুপি বলে দিচ্ছেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
আর দিচ্ছেন জরুরি ডাক্তারি পরামর্শও! মানবেন কিনা সে আপনার ব্যাপার…
একগলা জলে খড়কুটো আঁকড়ে ধরার রং

বর্ষা সর্বদাই অঘটন-ঘটন-পটিয়সী। কখনও কোমর জলে উল্টে যাওয়া হাত রিকশা, কখনও ম্যানহোলের খোলা ঢাকনা, আবার কখনও বা নেহাতই কাদায় পা পিছলে আলুদ্দম! তার মাঝে মাঝে কখনও ভেসে আসে রেডিওতে রিমঝিম গিরে সাওন, আর যুগলের মাথা থেকে হাওয়ায় উড়ে যায় মহেন্দ্র দত্তের ছাতা!…
লতা থেকে অঞ্জন – বর্ষার সুরে ভেজার পালা যুগ যুগান্তে

আমাদের বাংলার বুকে, প্রকৃতি বিশেষত বর্ষাকালে, অর্থাৎ আষাঢ় শ্রাবণে বড়ো স্নিগ্ধ হয়ে হাজির হয়। ফলে গরমের দাবদাহে অতিষ্ঠ চিত্ত বিহ্বল হয়ে পড়ে। মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে। আর তখনই বাঙালি আত্মসমর্পণ করে গান ও কবিতায়। সেই বর্ষার কথায়-সুরে ভেজালেন পীতম সেনগুপ্ত।…
রেইনি ডে-তে রেইনওয়াটার পাইপে কাপড় গুঁজে ছাদ হল সুইমিং পুল!

ঝমঝমে বৃষ্টি মানেই ভিজে ইউনিফর্ম আর ঢংঢং করে ঘণ্টা… আজ রেইনি ডে! এ স্বাদের ভাগ হবে কী করে! বড়ো হোক বা ছোট… কোনও বেলাতেই এই অনাবিল আনন্দের স্বাদ কমার নয়। স্কুল পেরিয়ে কলেজ এমনকি চাকরি জীবনেও ফিরে ফিরে আসে রেইনি ডে!…
বৃষ্টিযাপন (কবিতা)

যদি গল্প বলতে পারতাম গুছিয়ে
ঘটমান সত্যের কাছে অবশ্যই
নিয়ে যেতে পারতাম তোমায়।
যেখানে পাতার এক পৃষ্ঠায় থাকত
সহানুভূতির দুটো চোখ তোমার,
বিপরীত পৃষ্ঠায় তখন ছুঁয়ে যেত
অনুচ্চার সাক্ষর আমার।
বর্ষাকালে অবশ্যই ব্যাগে এই জিনিসগুলো রাখুন

অবশেষে বর্ষা এসে গেল | বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি পড়ছে‚ কিন্তু আপনার তো আর বাড়িতে বসে থাকলে চলবে না? কিন্তু বাড়ি থেকে বেড়োনোর আগে ব্যাগে যদি এই জিনিসগুলো ভরে নেন দেখবেন পরে নিজেকেই দারুণ ভাল লাগছে| তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে তা হল যে ব্যাগ নিয়ে বাইরে যাবেন তা যেন অবশ্যই ওয়াটারপ্রুফ হয়| আসুন দেখে […]