বলা যায়

Rains

এলানো দুপুরগুলো রাখা থাকে নোঙরবিহীন।
    গাছে গাছে এলোমেলো শীত ফুটে থাকে!
বড় বেশি মিঠে লাগে
                           কাকভেজা বিডিও অফিস। 
স্যাঁতস্যাঁতে দিনের আখ্যান অনুপ ঘোষালের কলমে।

যে বৃষ্টিতে ভেজা হয় না আর

Rain

চার দিক জলের ফোঁটারা জাপটে ধরত যখন, সেই গন্ধটা কেমন প্রবল হয়ে উঠত। মনে হত, যেন একটা ডিওডোরেন্ট স্প্রে করতে করতে এগিয়ে চলেছে একটা সাদা পর্দা। পুকুরে ঢেউ। ব্যাঙেদের কনসার্ট আলাপ থেকে ঝালায় যেত ক্রমশ। একটা প্রাচীন গন্ধতে ছেয়ে যেত চারপাশ। সে বৃষ্টি কি আজ আর নামে?

একগলা জলে খড়কুটো আঁকড়ে ধরার রং

Monsoon

বর্ষা সর্বদাই অঘটন-ঘটন-পটিয়সী। কখনও কোমর জলে উল্টে যাওয়া হাত রিকশা, কখনও ম্যানহোলের খোলা ঢাকনা, আবার কখনও বা নেহাতই কাদায় পা পিছলে আলুদ্দম! তার মাঝে মাঝে কখনও ভেসে আসে রেডিওতে রিমঝিম গিরে সাওন, আর যুগলের মাথা থেকে হাওয়ায় উড়ে যায় মহেন্দ্র দত্তের ছাতা!…

লতা থেকে অঞ্জন – বর্ষার সুরে ভেজার পালা যুগ যুগান্তে

Monsoon melodies

আমাদের বাংলার বুকে, প্রকৃতি বিশেষত বর্ষাকালে, অর্থাৎ আষাঢ় শ্রাবণে বড়ো স্নিগ্ধ হয়ে হাজির হয়। ফলে গরমের দাবদাহে অতিষ্ঠ চিত্ত বিহ্বল হয়ে পড়ে। মন ব্যাকুল হয়ে ওঠে। আর তখনই বাঙালি আত্মসমর্পণ করে গান ও কবিতায়। সেই বর্ষার কথায়-সুরে ভেজালেন পীতম সেনগুপ্ত।…

রেইনি ডে-তে রেইনওয়াটার পাইপে কাপড় গুঁজে ছাদ হল সুইমিং পুল!

Rainy Day

ঝমঝমে বৃষ্টি মানেই ভিজে ইউনিফর্ম আর ঢংঢং করে ঘণ্টা… আজ রেইনি ডে! এ স্বাদের ভাগ হবে কী করে! বড়ো হোক বা ছোট… কোনও বেলাতেই এই অনাবিল আনন্দের স্বাদ কমার নয়। স্কুল পেরিয়ে কলেজ এমনকি চাকরি জীবনেও ফিরে ফিরে আসে রেইনি ডে!…

দু’বিঘে আকাশে আমি ধেনো মদের মতো মেঘ গিলি

Monsoon

বাদলা করে এলে মনকেমনের উথাল পাহাড় ডিঙিয়ে ডিঙিয়ে লাফ দিয়ে চলতে চাই। প্রতিটি লাফেই স্মৃতির কাদা, অতল মাখামাখি, রুখু মাটিতে মাতাল করা জলগন্ধ। বর্ষার রোম্যান্স আর নস্টালজিয়ায় ভেজালেন অনিমেষ বৈশ্য।…

দূরবীনে চোখ রেখে দ্যাখো

rainy kolkata

সেপ্টেম্বরে রোজ বৃষ্টি মানে আকাশের চরিত্র খারাপ , আর মেঘলা শার্টে গোপন ঠিকানা লেখা আছে – ঝিল রোড , ডান দিকের গলি পেরিয়ে একটা মোমোর দোকান, তার পর বাঁ দিক, একটু গিয়েই , বিল্ডিং-এর নাম ‘নষ্ট ভ্রমণ ‘, চার তলা , দরজায় ‘বৃষ্টিরেখা বাসু’ লেখা , গোপন ডোরবেল বাজায় মেঘদূত মেহরা, দরজা খুলে যায়, প্রবল […]