বাগানবিলাসী কবি

শিলাইদহ কুঠিবাড়ির অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ফুলের আর ফলের বাগান। এই বাগানেই দেখা যেত স্থলপদ্ম, রঙ্গন, জবা, বা অপরাজিতা ফুটে আলো করে আছে। রবীন্দ্রনাথের বাগান নিয়ে পীতম সেনগুপ্তের বিশ্লেষণ।
প্রবন্ধ: সাগরপারের মেনুকার্ড

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবী ঘুরেছেন। বিশ্বের ত্রিশটিরও বেশি দেশে গেছেন। অনেক দেশেই একাধিকবার। সেসব রান্নার প্রভাব কই? কী খেতেন তিনি বিদেশে? খুঁজতে বসলেন সংগ্রামী লাহিড়ি।
বাংলাভাষা পরিচয়

ভাষায় মাঝে মাঝে নতুন সূত্রের জোড় লেগেছে, কোথাও কোথাও ছিন্ন হয়ে তাতে বেঁধেছে পরবর্তী কালের গ্রন্থি, কোথাও কোথাও অনার্য হাতের ব্যবহারে তার সাদা রঙ মলিন হয়েছে, কিন্তু তার ধারায় ছেদ পড়ে নি।… বাংলাভাষা পরিচয় প্রবন্ধের অংশবিশেষ প্রকাশিত হল মাতৃভাষা দিবসে।
কবি ও চিত্রকরের যুগলবন্দি

তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
‘আর কি খুঁজে পাব তারে’…

রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে? লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।
কালোত্তীর্ণ যে সম্পর্ক… রবি ও নতুন বৌঠান

কাদম্বরী দেবী ও রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক বহুচর্চিত, বহু আলোচিত। তার স্বরূপটি অনুধাবন করা বোধকরি কিঞ্চিৎ দুরূহ। তবে প্রেরণা আর স্রষ্টার এই সম্পর্ক যে চিরন্তন তাতে কোনও সন্দেহ নেই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
কবির অনুজপ্রতিম বিশ্বস্ত সহচর

রাশিবিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ স্নেহসম্পর্ক ছিল রবীন্দ্রনাথের। আর রাশিবিজ্ঞান ছাড়াও প্রশান্তচন্দ্রের ধ্যানজ্ঞান ছিল কবির গ্রন্থপঞ্জি, বর্ষপঞ্জি তৈরি করা। একনিষ্ঠ রবীন্দ্রচর্চায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন তিনি। কবির স্নেহও পেয়েছিলেন অকুণ্ঠ। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।