কালোত্তীর্ণ যে সম্পর্ক… রবি ও নতুন বৌঠান

William Rothenstein

কাদম্বরী দেবী ও রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক বহুচর্চিত, বহু আলোচিত। তার স্বরূপটি অনুধাবন করা বোধকরি কিঞ্চিৎ দুরূহ। তবে প্রেরণা আর স্রষ্টার এই সম্পর্ক যে চিরন্তন তাতে কোনও সন্দেহ নেই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

কবির অনুজপ্রতিম বিশ্বস্ত সহচর

William Rothenstein

রাশিবিজ্ঞানী প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশের সঙ্গে এক প্রত্যক্ষ স্নেহসম্পর্ক ছিল রবীন্দ্রনাথের। আর রাশিবিজ্ঞান ছাড়াও প্রশান্তচন্দ্রের ধ্যানজ্ঞান ছিল কবির গ্রন্থপঞ্জি, বর্ষপঞ্জি তৈরি করা। একনিষ্ঠ রবীন্দ্রচর্চায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন তিনি। কবির স্নেহও পেয়েছিলেন অকুণ্ঠ। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

রামানন্দের ‘প্রবাসী’ ও ‘প্রবাসী’র রবীন্দ্রনাথ

William Rothenstein

রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকা ‘প্রবাসী’র সম্পাদক। তাঁর সঙ্গে এক নিবিড় সখ্য়ে আবদ্ধ ছিলেন রবীন্দ্রনাথ এবং তাঁর বহু লেখার প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছিল এই বন্ধুতা। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

রবীন্দ্রনাথ ও জেমস. বি. পন্ড: এক অসম সম্পর্কের সমীকরণ

William Rothenstein

ফিরে যাওয়া যাক ১৯১৬ সালে। রবীন্দ্রনাথ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাবেন বক্তৃতা দিতে। তা বক্তৃতার আয়োজন তো করতে হবে। কিন্তু কে বা কারা করবেন সেই বিপুল আয়োজন?

শৃন্বন্তু বিশ্বে অমৃতস্য পুত্রাঃ

Debendranath Tagore

গত ১৫ মে ছিল মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ২০৪ তম জন্মবার্ষিকী। বর্তমান পৃথিবী তথা দেশের ধর্মীয় প্রতিহিংসা, হানাহানি, রক্তপাতের বিক্ষুব্ধ সময়ে তাঁর উপনিষদ ভাবনা এবং আদি ব্রাহ্মধর্মের অনুশাসনগুলি ফিরে দেখতে চাইলেন অরিজিৎ মৈত্র।

শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

Analysis of Tagore by Shankha Ghosh

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।

রবীন্দ্রনাথ ও জ্যোতিরিন্দ্রনাথ: এক নিভৃত সাক্ষাৎ

William Rothenstein

জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রনাথ– একই বাড়িতে দুই সহোদর ভাই ছিলেন সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই দিকপাল। তাঁদের সখ্যও ছিল অটুট। দু’জনের জন্মদিনও কাছাকাছি। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

ভূলোক

Mother-Earth-1

আজ ২২ এপ্রিল, বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষার মাধ্যমে ধরিত্রীকে টিকিয়ে রাখাই হল এই দিনটির লক্ষ্য। রবীন্দ্রনাথের বিশ্বপরিচয় প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে ‘ভূলোক’ প্রবন্ধটি পুনঃপ্রকাশ করা হল এই বিশেষ দিনটিতে।