কবি ও চিত্রকরের যুগলবন্দি

William Rothenstein

তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

‘সক্রেটিস বংশের শেষ কুলপ্রদীপে’র সঙ্গে কবির সখ্য

William Rothenstein

বিশিষ্ট বাঙালি দার্শনিক, চিন্তাবিদ, ও বহুবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিত ছিলেন ব্রজেন্দ্রনাথ শীল। তাঁর সঙ্গে কবিগুরুর ছিল এক গভীর সখ্য। ১৮৬৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রজেন্দ্রনাথের শীলের জন্ম হয়। এ বছরের তাঁর ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।

ভরা থাক স্মৃতি সুধায়– রবীন্দ্রনাথ ও কার্পেলে

William Rothenstein

ফরাসি শিল্পী আঁদ্রে কার্পেলের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের আলাপ হয়েছিল অবনীন্দ্রনাথের সূত্রে। তাঁর কাছে আঁকা শিখতেন আঁদ্রে। পরে শান্তিনিকেতনে শিক্ষকতায় যোগ দেন। এক অসম সখ্যের কথা লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।

‘বাইশে শ্রাবণ’ এবং রানী

William Rothenstein

আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবির প্রয়াণ দিবস। আজ তাঁকে স্মরণ করার দিনে উঠে এল তাঁর প্রিয়তমা রানী তথা নির্মলকুমারী মহলানবিশের স্মৃতিবিধৃত কবির শেষ কদিনের কথা। শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত।

বইয়ের কথা: ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ, শঙ্খের ওকাম্পো

Rabindranath Tagore and Victoria Ocampo

আজ বাইশে শ্রাবণ। কবির চিরনির্বাণের দিন। সে দিনটিকে স্মরণ করতে কবির একান্ত গভীর গোপন ‘বিজয়া’-র সঙ্গে এক নিভৃত সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট রচনা করলেন কবি অবন্তিকা পাল।

এক চিড়-ধরা সম্পর্কের কাহিনি

William Rothenstein

দোল পূর্ণিমা সন্ধ্যায় দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ৫ নম্বর সুকিয়া স্ট্রিট-এর বাড়িতে প্রথম ‘পূর্ণিমা মিলন’ বা ‘সাহিত্যিকী পৌর্ণমাসী সম্মিলন’ উদযাপন হয়। সেদিনের আসরেও রবীন্দ্রনাথ ছিলেন।

‘পথের দাবী’ ও রবীন্দ্র-শরৎ পত্রালাপ

Rabindranath Tagore and Saratchandra Chattopadhyay

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যখন ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধাচরণ করে ‘পথের দাবী’ উপন্য়াস লিখলেন এবং তা বিপুল জনপ্রিয়তা পেল, তখন ব্রিটিশ সরকার তা বাজেয়াপ্ত করল। হতাশ, দুঃখিত শরৎবাবু প্রতিবাদের আশায় চিঠি লিখলেন রবীন্দ্রনাথকে। কিন্তু আশাপূরণ হল না। কেন? খোঁজ নিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।

‘আর কি খুঁজে পাব তারে’…

Tagore in Shantiniketan

রবীন্দ্রনাথের আজন্ম অকুণ্ঠ পূজারী বাঙালিকুল পড়েছে মহা আতান্তরে। শান্তিনিকেতনে আর একটুও রবীন্দ্রনাথ মিলছে না। গরুখোঁজা খুঁজেও পাওয়া যাচ্ছে না তাঁকে। নোবেলের সঙ্গে তিনিও উধাও! কী করে? লিখছেন ধ্রুবজ্যোতি নন্দী।