প্রবন্ধ: সাগরপারের মেনুকার্ড

Rabindranath Tagore's food habit

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবী ঘুরেছেন। বিশ্বের ত্রিশটিরও বেশি দেশে গেছেন। অনেক দেশেই একাধিকবার। সেসব রান্নার প্রভাব কই? কী খেতেন তিনি বিদেশে? খুঁজতে বসলেন সংগ্রামী লাহিড়ি।

বাংলাভাষা পরিচয়

Bangla Language

ভাষায় মাঝে মাঝে নতুন সূত্রের জোড় লেগেছে, কোথাও কোথাও ছিন্ন হয়ে তাতে বেঁধেছে পরবর্তী কালের গ্রন্থি, কোথাও কোথাও অনার্য হাতের ব্যবহারে তার সাদা রঙ মলিন হয়েছে, কিন্তু তার ধারায় ছেদ পড়ে নি।… বাংলাভাষা পরিচয় প্রবন্ধের অংশবিশেষ প্রকাশিত হল মাতৃভাষা দিবসে।

বিশ্বভারতী: অঙ্কুর থেকে বৃক্ষ

Viswabharati foundation day at Amrakunj

রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতী-ভাবনা উগ্র জাতীয়তাবাদী ধারণার সঙ্গে বিপরীত সম্পর্কে যুক্ত হয়ে গিয়েছিল। কারণ, তিনি ভাবছিলেন জাতি ধর্ম বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে বিশ্বমানবের মিলনের কথা। লিখছেন কুন্তল রুদ্র।

আমেরিকায় রবীন্দ্রপ্রভাব

Tagore in North America

বিশ শতকের দ্বিতীয় দশক থেকে শুরু করে ইউরোপে ও লাতিন আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথকে ঘিরে যতটা উদ্দীপনা দেখা দিয়েছিল, উত্তর আমেরিকায় ঠিক ততটা হয়নি। লিখছেন আর্যনীল মুখোপাধ্যায়।

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে দু-একটি কথা

Rabindranath Tagore and his idea

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ‘মূল জিনিসটা’ কী? এই মূল জিনিসটিকে একবাক্যে নির্দেশ করা অসম্ভব। তবে কতগুলি ভাবনা ও নীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যায়। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।

যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্

The ideal called Viswa Bharati

বিশ্বভারতী দিয়ে রবীন্দ্রনাথের প্রতিষ্ঠান-নির্মাণের সূত্রপাত হযনি, শুরু হয়েছিল একটি ছোট স্কুল দিয়ে, একেবারে শিশুদের জন্য। তার নাম ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয়। বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার একুশ বছর আগে, ১৯০১-এ, তা শুরু হয়েছিল ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয় নামে। লিখছেন পবিত্র সরকার।

বিশ্বভারতীর সূচনা, বিশ্বভারতীর তত্ত্ব

Shantiniketan original building

১৩০৮ সালের ৭ পৌষ যখন কবির ‘ব্রহ্মবিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠিত হয় তখন বিশ্বকে একনীড়ে মিলিত করার আকাঙ্ক্ষার উল্লেখ অন্তত কোথাও পাওয়া যায় না। ব্রহ্মবিদ্যালয় বা ব্রহ্মচর্যাশ্রমের নিজস্ব একটা বিবর্তন-ইতিহাস আছে। লিখছেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

নোবেলজয়ের সূচনাপর্বের বন্ধুতা

William Rothenstein

খ্যাতনামা ইংরেজ শিল্পী উইলিয়াম রদেনস্টাইনের সঙ্গে কবিগুরুর বিশেষ সখ্য ছিল। তাঁর মাধ্যমেই গীতাঞ্জলির কবিকৃত ইংরেজি অনপবাদ পৌঁছেছিল ইয়েটসের হাতে। নোবেল পূর্ববর্তী সেই বন্ধুতার আখ্যান লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।