রবীন্দ্রকাব্যে জন্মদিন এবং পঁচিশে বৈশাখ

বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, রবীন্দ্রনাথ তাঁর সত্তর বৎসর পূর্ণ হওয়ার আগে পর্যন্ত তাঁর কবিতায় মাত্র কয়েকবার জন্মদিনের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন, সেই তিনিই পরবর্তী দশ বৎসরের জীবৎকালে অসংখ্যবার এই প্রসঙ্গে ফিরে ফিরে গেছেন। তাহলে কি সাধারণ মানুষের মতোই রবীন্দ্রনাথও যত জীবন-সমাপনের দিকে এগিয়েছেন, ‘শেষ পারানির কড়ি’ হিসাবে জন্মদিনকেই ‘স্মরণবীণ’ করে তুলতে চেয়েছেন?
লিখলেন দিলীপ কুমার ঘোষ…
প্রবন্ধ: নিজের রবীন্দ্রনাথ

এই হল আমার নিজের রবীন্দ্রনাথ। তাকে বোঝা-না-বোঝা। সেই জন্যই রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে প্রকাশ্যে বলতে অস্বস্তি হয়। কেননা, বলতে হলে তো নিজেরই অজান্তে ভক্ত হয়ে বলব। জয় গোস্বামীর লেখায় রবীন্দ্রনাথ।
প্রবন্ধ: সাগরপারের মেনুকার্ড

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবী ঘুরেছেন। বিশ্বের ত্রিশটিরও বেশি দেশে গেছেন। অনেক দেশেই একাধিকবার। সেসব রান্নার প্রভাব কই? কী খেতেন তিনি বিদেশে? খুঁজতে বসলেন সংগ্রামী লাহিড়ি।
রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে দু-একটি কথা

রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই ‘মূল জিনিসটা’ কী? এই মূল জিনিসটিকে একবাক্যে নির্দেশ করা অসম্ভব। তবে কতগুলি ভাবনা ও নীতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করা যায়। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
‘সক্রেটিস বংশের শেষ কুলপ্রদীপে’র সঙ্গে কবির সখ্য

বিশিষ্ট বাঙালি দার্শনিক, চিন্তাবিদ, ও বহুবিদ্যাবিশারদ পণ্ডিত ছিলেন ব্রজেন্দ্রনাথ শীল। তাঁর সঙ্গে কবিগুরুর ছিল এক গভীর সখ্য। ১৮৬৪ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ব্রজেন্দ্রনাথের শীলের জন্ম হয়। এ বছরের তাঁর ১৫৭তম জন্মবার্ষিকী। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
বইয়ের কথা: ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ, শঙ্খের ওকাম্পো

আজ বাইশে শ্রাবণ। কবির চিরনির্বাণের দিন। সে দিনটিকে স্মরণ করতে কবির একান্ত গভীর গোপন ‘বিজয়া’-র সঙ্গে এক নিভৃত সাক্ষাতের প্রেক্ষাপট রচনা করলেন কবি অবন্তিকা পাল।
শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রভাবনা: একটি দিক

যদি সময়ের নিরিখে সাজিয়ে ফেলা যায় শঙ্খ ঘোষের রবীন্দ্রবিষয়ক বই তাহলে দেখা যাবে ১৯৬৯ সালে ‘কালের মাত্রা ও রবীন্দ্রনাটক’ দিয়ে তাঁর যাত্রা শুরু। দীর্ঘ যাত্রাপথে ক্রমশই তিনি গণপরিসরে রবীন্দ্র-বিশেষজ্ঞ হিসেবে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। লিখছেন বিশ্বজিৎ রায়।
শিলাইদহে কবির এঞ্জিনিয়ারিং

আজ, ১৫ সেপ্টেম্বর এঞ্জিনিয়ারস ডে। সেই উপলক্ষে ফিরে দেখা রবিকবির এঞ্জিনিয়ারিং পরীক্ষা-নিরীক্ষার সংক্ষিপ্ত ইতিহাসটি। শিলাইদহের কুঠিবাড়িতে ফুলের রস বের করা কল বসিয়ে রঙিন কালি তৈরির সেই প্রক্রিয়া কি সফল হয়েছিল?