‘বিরহা দা সুলতান’-এর প্রেমের ভাষ্য

জীবন শেষ হয়ে গিয়েছিল মাত্র ৩৬ বছরেই। তবু তারই মধ্যে কবিতাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নিয়ে বেঁচেছিলেন শিবকুমার বটালভি। আধুনিক পঞ্জাবি কবিতার প্রাণপুরুষ। আজ তাঁর জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
শ্যামা মায়ের পাগল ছেলে

বাংলা ভক্তিগীতির এক অলৌকিক প্রতিভা অমৃক সিং অরোরা। কিন্তু তাঁকে চিরকাল ব্রাত্য করে রাখল বাঙালি এলিট সংস্কৃতি-সমাজ। তাঁর গান কোনওদিনই ঠাঁই পেল না বাংলা গানের মূলধারার চর্চায়। তাঁকে নিয়ে লিখলেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
যে গ্রামের আকাশে বাতাসে ভাসে রাগ-রাগিণী

পাঞ্জাবের প্রত্যন্ত এক গ্রাম। সেখানে শিশু জন্মালেই তার হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় তারই পছন্দের বাদ্যযন্ত্র। গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতে নিয়ম করে চলে হিন্দুস্থানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের চর্চা, তালিম। নামধারী শিখ সম্প্রদায়ের বসবাস এই গ্রামে। সেখানকার আশ্চর্য কাহিনি শোনালেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।