সাটিনের জামা আর জরির টুপি

মানুষের আয় বাড়ছে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে, পরিবার ছোট হওয়ার ফলে মাথাপিছু খরচও আগের চেয়ে বেশি করা যায়। আর ভোগব্যয় বাড়লে অর্থনীতির উন্নতি হয় সে তো আগেই বলেছি। কিন্তু ভোগবাদের খপ্পরে একবার ঢুকে গেলে কিন্তু আয় বুঝে ব্যয় করা আর হয় না।
প্রবাসে পুজোর বাজার

আমেরিকায় প্রায় সব শহরেই ছোট বড় প্রচুর ইন্ডিয়ান দোকান,বড় শোরুম। সেখানেও দশেরা নবরাত্রি উপলক্ষ্যে প্রচুর শাড়ি,জামাকাপড়ের স্টক আসে। মন্দির গুলোতে যেকোনও উৎসবে পুজোর দিন গুলোতে প্রচুর স্টল বসে শাড়ি, কুর্তি, শেরওয়ানি, কস্টিউম জুয়েলারির।
গড়িয়াহাট – এক অলীক মানচিত্র

মেয়েদের ঢেউ খেলানো চুল সামনে থেকে সরে গেলে, ফাঁকা দোকানে একটু নজর বোলাতে পারলে দেখা যাবে ঝুমকো কিংবা পাথর বসানো, রূপোলি, সোনালী, কপারিশ, অক্সিডাইসড সমস্ত রকমের দুল। দেখা যাবে উঠতি স্টাইলের কাপড়ের বিডসের গয়না সঙ্গে প্যাঁচা বা দুর্গার মুখ আঁকা পেন্ডেন্ট।
দক্ষিণ–আপন

এই বয়সে এখন সব চেয়ে আরাম দক্ষিণাপণ যাওয়ায়। এখনও সকাল এবং বিকেলের স্বাভাবিক আলো মেখে এ ছাদ ও ছাদ পার হয়ে, কেনা কাটা করা যায়। দেখা যায়, কোনও গেম ছাড়াই নিজের হাত নিয়ে, পা নিয়ে হৈ হৈ করে বাচ্চাদের ছোটাছুটি; মধুসূদন মঞ্চে নাটকের থার্ড বেল পড়বার আগে টুক করে কিনে নেওয়া যায় কত কিছু।….
আউট ফর ডেলিভারি

পুজো মানেই বাজারে ভিড়। শাড়ি-গয়না-জুতো-ব্যাগ-পারফিউম, ঘুরে ঘুরে শুকতলা খোওয়ানো। কিন্তু সেসব দিন তো বিগতপ্রায়! গোদের উপর বিষফোঁড়া – করোনা। ফলে কেউই আর বাজারমুখো হচ্ছেন না। তাহলে উপায়? ফিকর নট্… রয়েছে অনলাইনে হাজারো দোকান!