তোমারি ওই অমৃতপরশে

ভেবেছিলাম আমার ধৃষ্টতায় বিরক্ত হয়ে ঘর থেকে বের করে দেবেন। তা তো করলেনই না উল্টে আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে জানতে চাইলেন “যেগুলোর কথা তুমি আমাকে বললে তা কি তোমার শোনা কথা না তুমি সেগুলো শিখেছ?” আমি সেসব শিখেছি শুনে আরও খুশি হয়েছিলেন। বলা বাহুল্য সেদিনের বক্তৃতা অসাধারণ হয়েছিল। বক্তৃতার মাঝে উনি গান গেয়েছিলেন, যার সঙ্গে আশীষদা সরোদ বাজান। সেই রেকর্ডিং আমার কাছে আজও সযত্নে রাখা আছে।
ঈশ্বরকণা

তাঁর মতো রসিক মানুষও কম আছে। ওঁর বাড়ির কাছে একটা বড় মাঠে খুব বড় হ্যালোউিন-এর পার্টি হত। দু-তিন বার আমি আর বিক্রমও গিয়েছি। এবং ভাবলেও অবাক লাগে, জ্যাঠামশাই, চিন্নামা, অণুষ্কা, আমি, বিক্রম—সবাই আমরা অদ্ভুত সমস্ত পোষাক পরে দারুণ হুল্লোড় করেছি। কেউ পাইরেট, কেউ ভূত, কেউ পেত্নি সেজে মহানন্দে মেতে উঠেছি।