কুয়াশা (কবিতা)

কুয়াশায় ঢাকা পথঘাট কিংবা নিসর্গ জন্ম দিচ্ছে অস্বচ্ছ ভাবনার। কখনও সে কুয়াশার জাল কেটে তীরের ফলার মতো ঢুকে আসছে এক চিলতে আলো। কবি দেখছেন সম্ভাবনার জন্ম-মৃত্যু।
জলজ (কবিতা)

আর্দ্রতা জেনে নেয় ভেতরের খবর, চাপা আস্কারা
বিস্তর দাম্পত্য এসব।
আমি অনায়াসে লিখে ফেলি একদিস্তা
আধভেজা আঁচলে ঢেউ ছিল যত।
দু’টি কবিতা

রামধনু ততটা প্রাসঙ্গিক নয় ভেবে
তোমার খুলে রাখা বাসি জামা, শহরতলির মিথ্যে পরিচয়
অচল চোখের মতো করে তুলছে দৃশ্য
জিগ-স’ (কবিতা)

জীবনের নানা রঙিন টুকরো একটু একটু করে জুড়ে জুড়ে তৈরি হয় জিগ স’ পাজল। সেই রংবেরংয়ের কাটাছেঁড়া জুড়ে জুড়ে বোনা নকশি কাঁথা সোহমের কলমে।
স্মৃতি স্বপ্ন স্বগতোক্তি (কবিতা)

অথচ দেখো, অমাবস্যার রাতে প্রচ্ছন্ন চাঁদের অস্তিত্ব কেন তোমার কাছে বেহায়া পূর্ণিমার চেয়ে বেশি স্পর্শসহ মনে হয়…
ভাবের কবি (কবিতা)

কবি তুমি বললে ভেবে, “দিনগুলো সব সন্ধ্যেগামী“। আমিও ভাবি একই কথা, লাশকাটা ঘর দিব্যি জানে, সব পথিকই মৃত্যুকামী। দিনটা পোড়ে ভেবে ভেবেই, আমার কি আর ভাবতে মানা? কবি তোমায় ছুঁলেই ভাবি, আকাশ জুড়ে বাড়ছে ডানা!
বিমান বিলাস (কবিতা)

যেকোনও ঝড়ের রাতে এই দৃশ্যে ভরে যায় ঘর / ঘুম ছেড়ে তুমিও কখনো পাটাতনে নেমে এসো।
দ্যূতক্রীড়া

আধুনিক আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে মনে রেখে এক সাবলীল রাজ-আখ্যান বুনেছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়, আধুনিক বাংলা পদ্যে।