সন্ধিপত্র (কবিতা)

প্রেম আর বিরহ – মানবসম্পর্কের দুই হাতে এই দুই আবেগের মন্দিরায় রিনরিন রিনরিন… বসন্ত এসেও কেন আসে না?
স্বপ্নের দেশে ( কবিতা)

আমার চিৎকারে মৃত সিগনাল জ্বলে উঠলে / শয়ে শয়ে হেভি লোডেড ট্রাক আমাকে পিষে মারতে ছুটে আসবে…
জানকীর নিক্ষিপ্ত গহনার মতোই তাঁর কবিতা

শামসুর রাহমানের কবিতার মূল ভরকেন্দ্রে তিনটি দিকনির্দেশক চিহ্ন আমরা পাই। প্রথম চিহ্ন হল তাঁর স্বদেশ। দ্বিতীয় হল তাঁর ভাষা। তৃতীয় তাঁর প্রেম। এই ত্রিধারার ধারাজলে স্নাত হতে বারবার ফিরে যেতে হয় তাঁর কবিতার কাছেই।
গর্ত (কবিতা)

ইলেক্ট্রিক, নর্দমা, না জলের ? খেয়াল নেই এ গর্ত কিসের; / ঠিকাদার আসে যায়, পাম্প লাগায়, / মাথার উপর দিয়ে প্লেন উড়ে যায়, / আর বড় হয় গর্তরা।
কেন (কবিতা)

দীপান্বিতা সরকারের গদ্য কবিতা
ভালোবাসার ছাদ বারান্দা জানলা কার্নিশ (কবিতা)

আমরা জিভের ব্যবহার শিখেছি, জেনেছি গভীরে আঁধার পেরিয়ে
ল্যাম্পপোস্টের আলোয় দেখা বৃষ্টি আসলে
ভালোবাসায় ভিজে যাওয়া চোখের সোহাগ
অপলক …
দু’টি কবিতা

আলো সরে গেলে
দাগ ছোপ বিবর্ণ কথার
একলা ভাসে
সুসজ্জিত জাহাজ
বড় খিদে পায়
তৃষ্ণা পায়।….
দু’টি কবিতা

একফালি আকাশ চোখে পড়ে শুধু সান্ত্বনার মতো
এখন কুয়োই ঘর, এখন খনন করা কাজ
কোথায় রয়েছে সেই শিলালিপি? আর কত দূর?