এনহেদুয়ানা

খ্রিস্টপূর্ব ২৩০০ থেকে ২৪০০ শতকে প্রাচীন মেসোপটেমীয় নগর সভ্যতা দেখেছিল এক নারীকে। তিনি ছিলেন রাজকন্যা। এবং নগরের প্রধান পুরোহিত। সর্বোপরি, ছিলেন কবি ও লেখিকা। খোঁজ নিলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
কবিতা: ছেড়ে আসা সে শহর

আমার মধ্যবিত্ততা কোথাও তখনো তুলসীতলার / প্রদীপ হয়ে ছিল…মদের গন্ধ এলে ভাবতাম / জাত গেল বুঝি!… একদা এ শহরকে ভালবেসে থেকে যাওয়া মানুষও একদিন তার পর হয়ে যায়। ছেড়ে আসা গলিপথে খুঁজে ফেরে চেনা চেনা মুখ। সবর্ণা চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা।
কবিতাগুচ্ছ

তোমার জন্য শাপলা ফুলের ঘাটে /জলতরঙ্গে রেখেছি জলছাপ/ সময় করে বোসো, শুনতে পাবে / তোমার আমার নিহত সংলাপ… স্বর্ভানু সান্যালের কবিতায় আবেগ-জোছনা।
কবিতা: অন্ধকারকে থামতে বলো

অন্ধকার হ্রদকে বলো / মিছিমিছি-ই সে নিরঙ্কুশ শূন্যতার কথা বলছে… এক আঁধার সময়ে আঁধারের আখ্যান শোনালেন সৌগত চট্টোপাধ্যায়।
দু’টি কবিতা

রঙিন বাতিঘর শুঁয়োপোকার মতো, / মফসসল থেকে ছুট্টে আসে বাদুড়; / ছাপ্পান্ন ইঞ্চির ছাতি, ছত্রাকের প্রাচীর মৌনস্থবির…
বুক ঠেলে উঠে আসা হতাশ্বাস আর বিশ্বাসভঙ্গের যন্ত্রণা রোনক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায়।
কবিতা: পঞ্চশীল

গাথা, বিস্মরণ, খেয়া, গ্রহণ ও দাহ — পাঁচটি কবিতার একত্র সহাবস্থান ‘পঞ্চশীল’ নামে। ছোট ছোট টুকরো মুহূর্তের মতো কবিতার উপলখণ্ড সাজিয়েছেন মহুয়া সেনগুপ্ত।
আমাদের কবিতা, ওদের কবিতা: ১

একই সময়ে দাঁড়িয়ে, একই সময়খণ্ডে বসবাস করে, দু’জন কবি হয়ে উঠতে পারেন দুরকম– একজন মাটির মতো সরল, আর একজন লুপ্ত ভাষায় লেখা শিলালিপির মতো দুর্বোধ্য। যেমন নির্মল হালদার এবং সদ্যপ্রয়াত গৌতম বসু। … কবিতার কথা, কবির কলমে। সুবোধ সরকার।
কবিতা: মশলাচরিত

জীবনের নানা রং, নানা স্বাদ, নানা রূপ। তাই তো কথায় বলে জীবনের মশলানামা! স্পাইসেস অফ লাইফ। মশলা নিয়ে ভাবনাচিন্তা ছন্দে বাঁধলেন শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তী।