জানকীর নিক্ষিপ্ত গহনার মতোই তাঁর কবিতা

শামসুর রাহমানের কবিতার মূল ভরকেন্দ্রে তিনটি দিকনির্দেশক চিহ্ন আমরা পাই। প্রথম চিহ্ন হল তাঁর স্বদেশ। দ্বিতীয় হল তাঁর ভাষা। তৃতীয় তাঁর প্রেম। এই ত্রিধারার ধারাজলে স্নাত হতে বারবার ফিরে যেতে হয় তাঁর কবিতার কাছেই।
দিনের পরে দিন: সুভাষ-শংকর সখাসংবাদ

বিশিষ্ট বাঙালি সাংবাদিক শংকর ঘোষের সঙ্গে এক আশ্চর্য অন্তরঙ্গতায় আবদ্ধ ছিলেন পদাতিক-এর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সেই কলেজজীবন থেকেই সখ্য। ব্যক্তিগত স্মৃতির সাগর সেঁচে সেসব মণিমুক্তো তুলে আনলেন শংকর-ঘরণী আলপনা ঘোষ।…
দু’টি কবিতা

রামধনু ততটা প্রাসঙ্গিক নয় ভেবে
তোমার খুলে রাখা বাসি জামা, শহরতলির মিথ্যে পরিচয়
অচল চোখের মতো করে তুলছে দৃশ্য
এইবারে দ্বীপ চলে যাবো

এই ঘটনাগুলোর কথা এই যে এখন লিখছি, লিখতে লিখতেই বুঝতে পারছি, উঁহু – হচ্ছে না। ওঁর মতো করে বলা হচ্ছে না। গল্পগুলো একই, শুধু মজলিশী বাচনভঙ্গিটি অনুপস্থিত। যেন, হাতা-খুন্তি-চাল-ডাল, নুন-মিষ্টি সবই আছে, শুধু, ওই ম্যাজিক রান্না করতে পারতেন যিনি, তিনি চলে গেছেন অন্তরালে।