কবিতা: অবান্তর প্রশ্ন

অবান্তর প্রশ্নের কানাগলিতে, সেই যে প্রজাপতির স্বপ্নগুলো ফুল হয়ে ফুটেছিল… স্বপ্নমায়াভালবাসার কথা পদ্যে ফুটিয়েছেন আল মামুন শেখ।
কবিতা: জন্ম

তারও রোপণ বাজে, উদাস, সে ফেলে যাওয়া দিকচিহ্নময়… জন্মমৃত্যুর হিসেব পদ্যে লিখলেন অমৃতা ভট্টাচার্য।
কবিতা: একা

নতুন আসে। পুরনোকে জায়গা ছেড়ে দিতে হয়। ক্রমে ক্রমে একা হয়ে যেতে হয় তাকে। একাকিত্ব আর ভালবাসার সেই চিরন্তন অনুভূতি অনিমেষ বৈশ্যর কলমে।
কবিতা:পদাবলি

হিমঋতুর রহস্যে প্রেমের আবেশকে কবিতায় ধরতে চেয়েছেন রেহান কৌশিক। তৈরি করেন আচ্ছন্ন-আলোর বুকে এক ব্যক্তিগত ভাষাবাড়ি।
বাংলা কবিতায় বিদ্যুতের ঝলক: তুষার রায়

গনগনে আঁচের মধ্যে শুয়ে এই শিখার
রুমাল নাড়ছি
নিভে গেলে ছাই ঘেঁটে দেখে নেবেন
পাপ ছিল কিনা।
এই কটি পঙক্তির জন্য অমরত্বের প্রত্যাশা করতে পারতেন কবি তুষার রায়। কিন্তু সবকিছু তাচ্ছিল্য করে মাত্র ৪২ বছর বয়সে পৃথিবীকে দুচ্ছাই করে বিদায় নিয়েছিলেন তিনি। রেখে গিয়েছিলেন মাত্র দুটি কবিতার বই আর বহু বহু অপ্রকাশিত ছড়ানো ছেটানো প্রতিভার অগ্নিস্ফূলিঙ্গ। তাঁকে নিয়ে লিখছেন কবি মৃদুল দাশগুপ্ত।
শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা: 'অবচেতনের উদ্ধার'

সঙ্কেত। এই হল শক্তির কবিতার আরও একটি আবশ্যিক ধর্ম। শক্তির শ্রেষ্ঠ সময়ের কবিতা, তাঁর প্রথম দিকের অন্তত দশটি বই, কবিতার সঙ্কেতধর্মকে প্রমাণ করে। লিখছেন জয় গোস্বামী।
‘এই সব সারেগামা পেরিয়ে’ – কবি ভাস্কর চক্রবর্তী

কবি ভাস্কর চক্রবর্তী বাংলাভাষার সেই সব অনন্য কাব্যপ্রতিভাদের অন্যতম যাঁরা নিজের প্রতিভার যোগ্য সমাদর পাননি জীবদ্দশায়। তবু দারুণ অভিমানে, ক্ষোভে, আত্মমগ্নতায় রচনা করে গিয়েছেন একের পর এক অসামান্য পদ্য। দমিয়ে রাখতে পারেননি নিজের দৈবী কলমের অবিশ্বাস্য ক্ষমতাকে। তাঁকে নিয়ে লিখলেন এ কালের অন্যতম সেরা কবি বেবী সাউ।
নবনীতা দেবসেন: একাকী প্রেমতৃষ্ণার যাত্রাপথ

নবনীতা দেবসেনের গদ্যরীতির সঙ্গে তাঁর কাব্যভাবনার কোথাও কোনও মিল নেই। গদ্যে তিনি চিরউচ্ছ্বল, চিরকিশোরী, চিরহাস্যময় এক ছটফটে কন্যা যে অবারিত বিস্ময়ে গ্রহণ করছে পৃথিবীর সমস্তটা। অথচ কবিতায় তিনি একাকী, নিঃসঙ্গ, রিক্ত, বিরহকাতর, স্তব্ধ। নবনীতার সেই গোপন অলক্ষ্য কাব্যপৃথিবীতে ভ্রমণ করলেন প্রীতম বিশ্বাস।