এনহেদুয়ানা

খ্রিস্টপূর্ব ২৩০০ থেকে ২৪০০ শতকে প্রাচীন মেসোপটেমীয় নগর সভ্যতা দেখেছিল এক নারীকে। তিনি ছিলেন রাজকন্যা। এবং নগরের প্রধান পুরোহিত। সর্বোপরি, ছিলেন কবি ও লেখিকা। খোঁজ নিলেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
দু’টি কবিতা

রঙিন বাতিঘর শুঁয়োপোকার মতো, / মফসসল থেকে ছুট্টে আসে বাদুড়; / ছাপ্পান্ন ইঞ্চির ছাতি, ছত্রাকের প্রাচীর মৌনস্থবির…
বুক ঠেলে উঠে আসা হতাশ্বাস আর বিশ্বাসভঙ্গের যন্ত্রণা রোনক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতায়।
কবিতা: সােনালি ডানার পাখি

আমার সঙ্গে উড়বে? সাথে উড়বে ছি ছি… / লােকে বলবে। ঠকবে শেষে, ফাঁদে ফেলছে, অসঙ্গত…
সন্দীপন চক্রবর্তীর কলমে নিষিদ্ধ প্রেমের ভাষ্য।
‘বিরহা দা সুলতান’-এর প্রেমের ভাষ্য

জীবন শেষ হয়ে গিয়েছিল মাত্র ৩৬ বছরেই। তবু তারই মধ্যে কবিতাকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে নিয়ে বেঁচেছিলেন শিবকুমার বটালভি। আধুনিক পঞ্জাবি কবিতার প্রাণপুরুষ। আজ তাঁর জন্মদিনে তাঁকে নিয়ে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
অলীক অলকেন্দু

প্রয়াত কবি পার্থ বসু গদ্য লিখেছেন অতি অল্প। তার মধ্যে কয়েকটি বাংলালাইভের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর পুত্র। তাঁর বন্ধু, স্বজন অলকেন্দুশেখর পত্রীকে নিয়ে এই স্মৃতিচারণায় কৌতুক এবং মায়া মাখামাখি হয়ে রয়েছে। রয়েছে অলকেন্দুশেখরের অসামান্য সেন্স অফ হিউমারের ছোঁয়াও।
কবিতা: এস হাতে হাত ধরি

জড়াবে কতটা কাকে, / সে ইঙ্গিত থাকে না বাতাসে।… ভালবাসা আর সংহতির আখ্যান কবি উৎপল চক্রবর্তীর কলমে।
কবিতা: জন্ম

জন্ম হচ্ছে; মায়ের শ্রীমুখ তীক্ষ্ণ ব্যথায় কাতরে উঠল। / একটা নাড়ি ছিন্ন হতেই স্বতন্ত্র হই রক্তপুতুল।… মনুষ্যজন্মের ব্যথাতুর আত্মতৃপ্তির সঙ্গে কবি মিলিয়েছেন মাতৃদেহ অবলম্বন করে বেড়ে ওঠার তৃপ্তিকে। তমোঘ্ন মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
কবিতা: ম্যানিফেস্টো

হাজিরার খাতা নিয়ে ফ্লুরোসেন্ট রোদ/ আড়ালে ডেকেছে তাকে… সমকালের কথা, সমকালীনতার আলেখ্য রচনা করলেন বেবী সাউ।