ফটো স্টোরি: কার্তিকস্বামী

রুদ্রপ্রয়াগের বেশ কাছেই ২৮০০ মি: উচ্চতায়, পোখরি-র পথে একটি গ্রাম কনকচৌরি। এখান থেকেই খুব অল্প দূরত্বে, কমবেশি ৩.৫ কিমি সহজ চড়াই ভেঙে, অনন্য সুন্দর পরিবেশে প্রায় ৩০৫০ মি: উচ্চতায় উত্তর ভারতের এই একমাত্র কার্তিক ঠাকুরের মন্দির কার্তিকস্বামী ।
ফটো স্টোরি: পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প

উত্তরাখণ্ডের পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প যাত্রাপথের মুহূর্তগুলিকে ক্যামেরাবন্দী করেছেন অপূর্ব বণিক।
ফটো স্টোরি: ঘাটের কথা

বেনারসের গঙ্গার ঘাটগুলি যেন এক একটি গল্প বলে। সেই গল্পগুলিই ক্যামেরাবন্দী করেছেন প্রদীপ্ত চক্রবর্তী।
ফটো স্টোরি: মদমহেশ্বর ও বুড়া মদমহেশ্বর

ভোর হল, মাউন্ট চৌখাম্বা আর মাউন্ট মান্দানিকে দেখলাম প্রাণ ভরে। বুড়া মদমহেশ্বর মন্দিরের পাশেই ভৈঁসকুন্ড। স্বচ্ছ জলে মাউন্ট চৌখাম্বা আর মান্দানির অপূর্ব প্রতিফলন।
টুং সোনাদা ঘুম পেরিয়ে…

দার্জিলিং-এর ছবি সৌরভ ঢালির ক্যামেরায়
ইয়ালা ন্যাশনাল পার্ক শ্রীলঙ্কা – অরূপ দাশগুপ্তর ছবি

শ্রীলঙ্কা ইয়ালা ন্যাশনাল পার্কের ছবি – অরূপ দাশগুপ্ত Previous Next এখানে অরণ্য গভীর সখ্যতায় ভারত মহাসাগরের ধূসর নীল জলকে ছুঁয়ে থাকে । সমুদ্রের সফেন ঢেউ রোজ ভিজিয়ে দিয়ে যায় মাটির ওপর জেগে থাকা ম্যানগ্রোভের শ্বাসমূল, – লেগুন আর খাঁড়ির পথ ধরে সকাল বিকেল নোনা জলের সঙ্গে চলে পর্ণমোচী বনস্পতির লুকোচুরি খেলা। বিস্তীর্ণ ঘাসজমি আর ঝোপঝাড়ের […]
দার্জিলিং এর টয় ট্রেন – লোপামুদ্রা তালুকদারের ছবি

কলকাতার ডালহৌসি চত্বরে যে পেল্লায় ব্রিটিশ আমলের বাড়িখানা গিল্যান্ডার হাউস হিসেবে পরিচিত, সেটা ছিল গিল্যানডার আর্বাথনট অ্যান্ড কোম্পানির দপ্তর। এই কোম্পানিই হিমালয়ান রেলওয়েজ ওরফে দার্জিলিং-এর টয় ট্রেনের লাইন পাতার বরাত পেয়েছিল ১৮৭৯ সালে। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং অবধি লাইন পাতার কাজ শেষ হয় ১৮৮১ সালে।