সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৬

অন্তত চারটে কাগজের কথা মনে করতে পারি যারা আমার কলেজজীবনের তিন বছরের মধ্যে কফিহাউসে জন্ম নিয়েছিল। জন্ম নেওয়া মানে, টেবিলে বসেই প্ল্যান করে ফেলা…। শাক্যজিৎ ভট্টাচার্যের কলাম।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ৩

সেই সময়ে বহু কলেজপত্রিকা বেরত যেগুলোতে, এমনকী কলেজের দেওয়ালে ঝুলত যে হাতেলেখা পত্রিকাগুলো, ক্কচিৎ ভালো লেখা ঝলসে ওঠার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক স্থানাংক নির্ণয়ও সহজ ছিল। ম্যাগাজিনগুলো অনেক সময়েই বেরত ইউনিয়নের পক্ষ থেকে। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ২

দ্রোণাচার্য কবিতা লিখতেন, কখনও উপন্যাস। দুটো কবিতার বই বেরিয়েছিল, উপন্যাস একটা। তাঁর লেখা আমাদের কঠিন লাগত, কারণ আমরা তখনও বাণিজ্যিক পত্রিকার নিগড় থেকে বেরইনি, স্বাভাবিকভাবেই। … লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
সার্কাস, ট্রেটর ও দ্রোহকাল: পর্ব ১

সাত বছর বয়েস থেকে যে লেখালেখির সূত্রপাত, তাকে অনায়াসে ‘আমাদের’ লেখালেখি বলে চালিয়ে দেওয়া সম্ভব, কারণ লিখে গিয়েছি আমি, আমার সঙ্গে অগ্রজ লেখককূল যাঁরা অন্তত একটা করে শব্দ ধার না দিলে পেন ও পেন্সিল বীর্যহীনই থেকে যেত… সমবেত পাঠজন্মের গোড়ার কথা লিখছেন শাক্যজিৎ ভট্টাচার্য।
টাইপের চেয়ে হাতে লেখা ভাল, বলছে বিজ্ঞান

শেষ কবে কাউকে চিঠি লিখেছিলেন মনে আছে? কিংবা ডায়েরিতে নিজের সারা দিনের ঘটনা ,ইচ্ছে-অনিচ্ছেগুলো লিপিবদ্ধ করেন কি এখন আর? বোধ হয় না। একটা সময় ছিল যখন যোগাযোগের এক মাত্র রাস্তাই ছিল চিঠি। ছেলে দূর দেশে গেলে, মা-বাবা তাঁর সাপ্তাহিক চিঠির জন্য মুখিয়ে থাকতেন। প্রেমিক প্রেমিকাকে যখন লুকিয়ে প্রেমপত্র পাঠাতো, তখন তার মধ্যে যা উত্তেজনা ছিল, […]