কলম আর ক্যামেরার যুগলশিল্পী

১৯৬৯ সালে ‘আলোর গান’ তথ্যচিত্র দিয়ে প্রথম নজর কাড়েন নীতিশ মুখোপাধ্যায়। তাঁর তৈরি ‘অবনীন্দ্রনাথ ও তাঁর কথাশিল্প’ শীর্ষক তথ্যচিত্র সমালোচক মহলে উচ্চ প্রশংসিত হয়।
হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় – বিস্মৃত সময়ের পথিক

কাগজে-কলমে তাঁর নাম হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। অথচ মুখে মুখে ফিরত ‘হারীন চাটুজ্জে’ নামটাই। তাই সকলে ভাবত, তাঁর পুরো নাম হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। এক বিস্মৃত প্রতিভার কথা লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
দ্বিশতবর্ষে রাজা রাজেন্দ্রলাল

ভারত নিয়ে কাজ করেছেন যেসব ইয়োরোপীয় মনীষীরা, তাঁদের নিয়ে বাঙালির গর্বের সীমা নেই। অথচ পস্টেরিটি স্বীকার করে না রাজেন্দ্রলালের মতো মনীষার ঋণ। তাঁর পূর্ণাঙ্গ জীবনী লেখার কাজটি করতে এগিয়ে আসেননি কেউই। দ্বিশত জন্মবার্ষিকীতে তাঁকে নিয়ে লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
কে ছিলেন পূর্ণেন্দু পত্রী?

পূর্ণেন্দু পত্রীকে আজ কতটা জানি আমরা? তাঁর অতল প্রতিভার কতটুকুর তল মেলে ইন্টারনেটের এই দুনিয়ায়? তাঁর কবিতা, ছবি, সিনেমা, গদ্য সবটকু ঘেঁটে দেখলেও কি সম্পূর্ণ হয় পত্রীমশাইকে চেনা? চেষ্টা করলেন পল্লবী মজুমদার।
পুরনো চাল ভাতে কমে, ক্রমে ক্রমে!

কতরকম ধান আছে বাংলাদেশে? এ প্রশ্ন সঙ্গত। কিন্তু ক্রমেই তার অধিকাংশ দেশজ প্রকারভেদই যে অবলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে এবং তার সঙ্গে হারিয়ে যাচ্ছে বাংলা ভাষা, সংস্কৃতি, লোকাচারের একাধিক অনুষঙ্গ। লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
ছড়ের টানে শিশিরের শব্দ

নারী দিবসের দু’দিনের মধ্যে প্রয়াত হলেন ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের এক দিকপাল। শিশিরকণা ধর চৌধুরী। কিন্তু তিনি কি বাঙালির কাছে তাঁর প্রাপ্য আদর ও সম্মান পেলেন? লিখছেন পল্লবী মজুমদার।