রং তুলি ক্যানভাসে অজানা সৌমিত্র

অভিনয় জীবনে শিশির ভাদুড়ির পরে সত্যজিৎ রায় ছিলেন তাঁর মেন্টর। তিনি একজন কর্মাশিয়াল আর্টিস্ট, সুতরাং সত্যজিতের শিল্পের প্রভাব তাঁর মানসপুত্রের ওপর পড়াটা খুবই স্বাভাবিক। পাশাপাশি হাওড়ায় থাকাকালীন শিল্পী রবীন মণ্ডলের কাজও তাঁকে আকৃষ্ট করত। মাঝে মাঝে বলতেন হাওড়া ময়দানে নেহরুর জনসভার এক কোণে দাঁড়িয়ে রবীন মণ্ডলের ছবি আঁকার কথা। সেই ছবি অবশ্যই নেহরুকে কেন্দ্র করে। নিজের দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিরতির সময়টুকুই শিল্পী করে তুলেছিল সৌমিত্রকে। বাড়ির নির্জন এক কোণে টেবিলের ওপর ঝুঁকে পড়ে একটার পর একটা ছবি এঁকে যেতেন।
কবি ও চিত্রকরের যুগলবন্দি

তরুণ চিত্রকরের সঙ্গে কবির সাক্ষাৎ হল ১৯১০ সালে। নন্দলালের আঁকা জলরঙে মা তারা-র ছবি দেখে কবি তাঁর সাক্ষাৎপ্রার্থনা করেন। আমৃত্যু শ্রদ্ধা ভালবাসার সম্পর্কের সেই শুরু। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
যামিনী রায়ের ছবি : কিছু ভাবনা

একদা তাঁর ছবিকে কেন্দ্র করে জনতার যে আগ্রহ বা ক্রেজ তৈরি হয়েছিল… পপ্যুলারিটির সেই আবর্তকে যামিনী রায় আর অতিক্রম করতে চাননি বা পারেননি।
নব্য প্রবাহের তরঙ্গ: বিকাশ ভট্টাচার্য

বিকাশের ছবি নিয়ে আধুনিক শিল্পবেত্তাদের মধ্যে মতভেদ থাকতে পারে। তবে তাঁর ছবি যে-কোনও মানুষকে নাড়িয়ে দেয়, সে ব্যাপারে কোনও দ্বিমত নেই। আগেই বলেছি কেউ কেউ বলেন, তাঁর ছবি দেশ কালের সীমানা অতিক্রম করে আধুনিকতার দুয়ার স্পর্শ করে না। প্রশ্ন উঠতে পারে আজকের এই “আধুনিকতা” অর্থ কি পশ্চিমের ভাবনায় জড়িত?
বিকাশ ভট্টাচার্যের জন্মদিনে সুশোভন অধিকারীর কলমে শ্রদ্ধার্ঘ্য। শিল্পীর সারাজীবনের কাজ নিয়ে এক দৃশ্য-প্রতিক্রিয়া।