এই আমি, একা, অনেকে

একে অতিমারীর যন্ত্রণা, তায় এক বিষম রাজনৈতিক অস্থিরতার শিকার দেশ তথা জাতি। তিতিবিরক্ত সাধারণ মানুষ। তবু তারই মধ্যে সে সৃষ্টি করে, শিশুর জন্ম দেয়, আশার আলো দেখার আপ্রাণ চেষ্টা করে। এই বৈপরীত্য শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে।
কনট্রাস্ট!

বিশ্বজুড়ে অতিমারী। মৃত্যুভয়ে তটস্থ মানুষ। কিন্তু তাদের চৈতন্য হয় না! এ কেমন বৈপরীত্য? একদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কেবল শোকবার্তা, অন্যদিকে নিত্যনতুন যুবা স্বেচ্ছাসেবীর উত্থান। বৈপরীত্য নয়? লিখছেন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
হিতে-মিতে-বিপরীতে!

স্বভাবের বৈপরীত্য কখনও কি বাধা হয়েছে প্রণয়ে-পরিণয়ে-পরকীয়ায় কিংবা বন্ধুতায়? বরং বিপরীত যে পরস্পরকে আকর্ষণ করে, এ তত্ত্বই প্রমাণিত হয়েছে বারংবার। পিনাকী ভট্টাচার্যের কলমে বৈপরীত্যের উপাখ্যান।