ছড়া: হরেক ভূতের কিসসা

ভূত আছে আর শাঁকচুন্নি, পেতনি, বেম্মদত্যি,/ মানুষছানাপোনা যত ওদের নাকি পথ্যি।/ লিকপিকে ভূত সজিনগাছের সরু ডালে ঝুলবে,/ ফুলকো ভূতের ছানাগুলো রাগে কেবল ফুলবে।… মজার ভূতের মজার ছড়া লিখলেন মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ।
ছড়ার ছন্দে

ছোট্ট ছোট্ট মেয়েরা আর ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বেখেয়ালে বড্ড আনন্দ করে। তাই দেখে হেসে ওঠে ফুল গাছ বন পাহাড় আলো বাতাস। আর হেসে ওঠে মালিপাখি। ছোটদের জন্য কলম ধরেন যিনি।
বইয়ের কথা: সুধীরঞ্জিত পুরনো ছড়া

ছোটদের জন্য বইপাড়ার এমন দীনতার কালে হঠাৎ হাতে এসে পড়েছে ‘স্যাস’ থেকে প্রকাশিত সুধীরঞ্জন মুখোপাধ্যায়ের ‘পুরোনো ছড়া নতুন ছবি’ নামে একটি রঙিন বই। লিখছেন পীতম সেনগুপ্ত।
ছড়া: কবি ও কিশোরীটি

এক কবি, আর এক ছোট্ট মেয়ে। কবি মাটিতে, কিশোরী তারার কাছে, মেঘের দেশে। কবিকে দেখে কিশোরী কী ভাবছে? তার কেমন মনে হচ্ছে বলো তো? লিখছে তোমাদের মালিপাখি।
ছড়া: ফুলের তোড়া

ও আমার মাছরাঙা পুর, / ও আমার কথার বাড়ি, / আমাকে আকাশ দিলে / আমি গাই বাউল, জারি!… পুজোর দিনের রঙিন ছড়া, খুদে বন্ধুদের ছুটির মজায় নতুন পালক গুঁজে দিতে এল মালিপাখি!!
ছড়া: সাঁকো

ছোট্ট বন্ধুদের জন্য ছুটির সকালে মালিপাখির ছড়া। সঙ্গে পারমিতা দাশগুপ্তের তুলিতে ফুটফুটে এক রাখাল ছেলে।
ছড়া: শীত

শীতের আমেজ শরৎকালে। গ্রাম বাংলার মিঠে শীতের রোদ্দুরের উষ্ণতা সুমন ঘোষের ছড়ায়। ছোট্ট বন্ধুদের জন্য।
ছড়া: যেই এঁকেছি

ছোট্ট বন্ধুদের জন্য রইল মালিপাখির ছড়া। মালিপাখিকে তোমরা কোনওদিন দেখনি, তাই তো? আকাশে চোখ রাখলেই দেখতে পাবে। কেমন?