ছড়ার ছন্দে

ছোট্ট ছোট্ট মেয়েরা আর ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বেখেয়ালে বড্ড আনন্দ করে। তাই দেখে হেসে ওঠে ফুল গাছ বন পাহাড় আলো বাতাস। আর হেসে ওঠে মালিপাখি। ছোটদের জন্য কলম ধরেন যিনি।
ছড়া: কবি ও কিশোরীটি

এক কবি, আর এক ছোট্ট মেয়ে। কবি মাটিতে, কিশোরী তারার কাছে, মেঘের দেশে। কবিকে দেখে কিশোরী কী ভাবছে? তার কেমন মনে হচ্ছে বলো তো? লিখছে তোমাদের মালিপাখি।
ছড়া: ভিজবি নাকি চল

ফুল দোলদোল ফুল দোলদোল / দুলছে হাওয়ায় ফুল। / মন উতরোল প্রাণ উতরোল / গাইছে রে বুলবুল।… শরতশেষে হেমন্তের আগমনে ফুলের বনে দোলা, হাওয়ায় হিমের পরশ। খুশিয়াল ছড়া লিখলেন শ্যামলশুভা ভঞ্জ পণ্ডিত।
ছড়া: ফুলের তোড়া

ও আমার মাছরাঙা পুর, / ও আমার কথার বাড়ি, / আমাকে আকাশ দিলে / আমি গাই বাউল, জারি!… পুজোর দিনের রঙিন ছড়া, খুদে বন্ধুদের ছুটির মজায় নতুন পালক গুঁজে দিতে এল মালিপাখি!!
ছড়া: সাঁকো

ছোট্ট বন্ধুদের জন্য ছুটির সকালে মালিপাখির ছড়া। সঙ্গে পারমিতা দাশগুপ্তের তুলিতে ফুটফুটে এক রাখাল ছেলে।
গুরু: ছড়া

চাইলেই কি আর কাব্যি করা যায়? সে যতই তুমি গোমড়া মুখে একলা বসে কলম পিষে চল না কেন! মর্মে কাব্যি না থাকলে হাত দিয়ে বেরুবে কী? ছোটদের জন্য মজার ছড়া লিখলেন রসিকলাল তর্করত্ন!
সুয্যিমামার ছড়া

ইয়াব্বড় সুয্যিমামা ডানকুনিতে হাসে!
আকাশখানা ঝলমলাচ্ছে আশে এবং পাশে!