জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ১৬

শুরুটা কফি আর সিগারেট দিয়ে হলেও কথাবার্তা সরে চলে গেল বিলায়েত খাঁ-র সেতারে। বোধহয় বাজিয়ে দেখতে চাইছিলেন রবিশঙ্করের বাইরে আমার সেতারে আগ্রহ কতটা। সঙ্গীূত সমলোচক হয়ে ওঠার গল্প শংকরলাল ভট্টাচার্যের কলমে। পর্ব ১৬।
জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ১৬

শুরুটা কফি আর সিগারেট দিয়ে হলেও কথাবার্তা সরে চলে গেল বিলায়েত খাঁ-র সেতারে। বোধহয় বাজিয়ে দেখতে চাইছিলেন রবিশঙ্করের বাইরে আমার সেতারে আগ্রহ কতটা। সঙ্গীূত সমলোচক হয়ে ওঠার গল্প শংকরলাল ভট্টাচার্যের কলমে। পর্ব ১৬।
শীত দুপুরের গান : কবিতা

নতুন গুড়ের গন্ধ বুকে নিয়ে / ধেয়ে আসে ভোরের লোকাল, / তোমাদের পাড়ায় আজ গন্ধের উৎসব…
শ্রীসদন হস্টেল – এক রহস্যময় ছাত্রীনিবাস

কে জানে কেন আমার মনে হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গেলে পাব অবাধ স্বাধীনতা। মায়ের শাসনমুক্ত একটা খোলা দুনিয়া। ফলে পাশ করার অন্য কোথাও অ্যাপ্লাই না করেই চোখ-কান বুজে ‘উত্তর শিক্ষা সদন’-এ ভর্তি হয়ে গেলাম। ভর্তি হয়ে গেল আমার সেই বান্ধবীটিও। দুজনেই খুব খুশী সেকারণে।
ঘুম স্টেশনের আলগা সুতো (কবিতা)

দুরন্ত সেই দামাল ছেলের হাতের মুঠোয়
উপচে পড়ে লজ্জা রাঙা সোহাগ দুপুর
ভুল গলিতে আটকে থাকা ঘুলঘুলি স্বর
মির্জা গালিব বিষাদ হলে টাপুর টুপুর…
আইঢাই: মাঁছ…কঁই…!

শাশুড়ির অসুখ শুনে জামাই চলেছে ভিন গাঁয়ে তাঁকে দেখতে। মেয়ে তার বরটিকে বার বার করে বলে দিয়েছে, পা চালিয়ে বেলাবেলি চলে যেও বাপু। জলার ধারে, বনে বাদাড়ে মায়ের কুঁড়েটি। দিনের আলো নিবলেই তেনারা কিন্তু এসে পড়েন। তো, জামাই পা চালিয়েই এসেছে। পথে একটু চিঁড়ে মাখা খেয়ে গাছের ছায়ায় জিরোতে গিয়েই চোখ দু’খান একটু যা লেগে […]
দূরবিনে চোখ রেখে দ্যাখো

আসলে, ‘উত্তর কলকাতা’ কোনও জায়গা নয়, এক বোধের নাম। এই যে মায়াবী, মেঘলা দিনে আপনি নেমে পড়লেন শোভাবাজার মেট্রো স্টেশনে, আর তারপর জয়পুরিয়া কলেজ পেরিয়ে ধীর পায়ে হেঁটে গেলেন শোভাবাজার সিংহদুয়ারের দিকে, এটা একটা কবিতা – ধুলোপড়া ইতিহাসের পাতা থেকে উঠে এসে যেন হেঁটে গেল হারানো সময়। শ্যামপুকুর স্ট্রিটের আলস্যঘেরা পার্ক পেরিয়ে এক একটা দিন যে কোথায় ভেসে […]
দেহ আগলে বসে আছি প্রিয়জনের

ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্রমশ বড় হয়েছি যত, গান ভরা এই ছোট্ট প্লাস্টিকের বাক্সগুলো আমাকে চুম্বকের মতো, আলেয়ার মতো টেনেছে