বাজুবন্দ খুলে খুলে যায়… ওগো মোর গীতিময়!

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের জগতে এক বিস্ময়, এক জীবন্ত কিংবদন্তী। কিন্তু তিনি যে পাশাপাশি এক অসামান্য শাস্ত্রীয় সঙ্গীতসাধিকা ও শিল্পী, উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খাঁ সাহেবের ছাত্রী, সে কথা কি আমরা মনে রেখেছি? লিখছেন সংগ্রামী লাহিড়ী।
বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ৩

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
স্বপন-তরীর নেয়ে

রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী স্বপন গুপ্ত এক নেপথ্যচারী নিরসল সাধক। দেবব্রত বিশ্বাসের মতো কিংবদন্তী গুরুর শিষ্য হয়েও আজীবন এক অব্যক্ত আড়ালে রেখে সঙ্গীতচর্চা করে গিয়েছেন এই মানুষটি। আজ তিনি অসুস্থ। তাঁর আরোগ্য কামনায় কলম ধরলেন আর এক বিশিষ্ট শিল্পী স্বপন সোম।
পণ্ডিত শুভঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় ও আধুনিক তবলাবাদন

অতিমারির দ্বিতীয় ঢেউ কেড়ে নিয়েছে সংস্কৃতিজগতের বহু অমূল্য রত্নকে। এবার তৃতীয় ঢেউ আসার আগেই কোভিডের কাছে আত্মসমর্পণ করলেন বিশিষ্ট তবলিয়া পণ্ডিত শুভঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর অকালপ্রয়াণে ফের স্বজনহারানোর ব্যথা সঙ্গীতের দুনিয়ায়।
বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ১

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘পল দো পল কা শায়র হুঁ…’

তাঁর কণ্ঠের জাদুতে সম্মোহিত ছিল কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী। ঈষৎ আনুনাষিক সেই গলার কারিকুরিতে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন হিন্দি ছবির জগৎকে। রাজ কাপুরের আত্মার স্বর হয়ে উঠেছিলেন তিনি। মুকেশের জন্মদিনে লিখছেন প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত।
ও কেন চুরি করে ‘গায়!’

বাংলা থেকে হিন্দি, সুপারহিট অবিস্মরণীয় সব গান যে বরেণ্য সুরকারদের নিজেদের সৃষ্টি নয়, বিদেশি বা অন্য কোনও গানের সুর থেকে হুবহু কপি-পেস্ট, সে কথা জেনেও না-জানা হয়ে থাকি আমরা। প্রিয় সুরকারদের সুর ‘চোরাই’ বলতে প্রাণে লাগে, তাই বলি অমুক সুর থেকে অনুপ্রাণিত। কিন্তু তাবলে তো ‘চুরি’টা মিথ্যে হয়ে যায় না! লিখছেন অভিজিৎ সেন।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৪- সুরের অন্তরাল

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, সেইসব আগুনঝরা দিনের কথা। ৬৭ থেকে ৭২ সালের কলকাতার রণহুঙ্কারের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।