জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ৫

বিশিষ্ট সাহিত্যিক সাংবাদিক শংকরলাল ভট্টাচার্যের আত্মজৈবনিক রচনা এবার বাংলালাইভের পাতায় নিয়মিত কলাম হিসেবে। জীবন থেকে জীবনে তাঁর যাতায়াত, প্রত্যাবর্তন, ভ্রমণের দিনলিপি থাকবে বাংলালাইভের পাঠকদের জন্য। আজ পর্ব ৫।
মোর কথা মোর গানে

তালাত মাহমুদের জন্ম হয় লখনউতে ১৯২৪ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি। রক্ষণশীল মুসলিম পরিবারের সন্তান শুধু গান-বাজনা আর সিনেমায় অভিনয় করে জীবন কাটাবে, এটা খুব সহজে মেনে নিতে পারেননি বাবা মানসুর মহম্মদ।
শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
পাখির ডাকে ঘুমিয়ে উঠি, পাখির ডাকে জেগে

লতা মঙ্গেশকরের ন’দশকের জীবনের আট দশক জুড়ে রয়েছে শুধুই গান। তাই তাঁকে বাদ দিয়ে ভারতীয় সঙ্গীত জগত অসম্পূর্ণ, অকল্পনীয়। অভিজিৎ সেনের শ্রদ্ধা।
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বাংলা গানে সময়ের থাবা: শেষ পর্ব

ফেসবুক ও ইউটিউবেও প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে নতুন শিল্পীদের গান। কখনও পুরোনো জনপ্রিয় গানকে তাঁরা ফিরিয়ে আনছেন আবার কখনও গাইছেন নিজেদের রচনাও। তারপর নিজেরাই আপলোড করে দিচ্ছেন। এরা কেউই গান গেয়ে বিখ্যাত হতে চান না। নেহাত ভালোলাগা থেকে গান আপলোড করেন ফেসবুকে। কখনও ইউটিউবেও।
পান্না হল লাল…

পান্নালাল ভট্টাচার্য। শ্যামাসঙ্গীতের জগতে এক কিংবদন্তী প্রতিম। তাঁর কণ্ঠে যেন এসে বসতেন দেবী কালিকা স্বয়ং। আজও শক্তি অর্চনা অসম্পূর্ণ তাঁর গান ছাড়া। লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।