কলকাতার কোকিল গওহর (শেষ পর্ব)

১৯২৮ সালে গওহর জান শেষ বারের মত কলকাতা ছাড়েন এবং পয়লা আগস্ট তারিখে তিনি মাত্র ৫০০ টাকা মাসিক বেতনে মাইসোরের মহারাজার দরবারে সভাগায়ক হিসাবে যোগ দেন। কিন্তু তত দিনে গওহরের জীবনে অনেক কিছুই বদলে গেছে।
রাহুলদেবের মিউজি-ম্যাজিক (স্মৃতিতর্পণ)

কুড়িতে পা দেবার আগেই এসেছিল স্বপ্নপূরণের হাতছানি। গুরু দত্ত তাঁর একটি ছবির সঙ্গীত পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিলেন রাহুল দেব বর্মণকে। চারটে গান তৈরিও হয়ে গেল, কিন্তু খামখেয়ালি গুরুদত্ত দিলেন সে ছবির কাজ বন্ধ করে।
বেজে ওঠে পঞ্চমে স্বর! (স্মৃতিতর্পণ)

সুরের জগতে ধ্রুবতারকার মতো জ্বলজ্বলে যাঁর উপস্থিতি, আর ধুমকেতুর মতো যাঁর আবির্ভাব ও প্রস্থান, সেই রাহুল দেব বর্মণের আজ জন্মদিন। বিশেষ দিনটিতে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য সুরের সম্রাটকে।
কলকাতার কোকিল গওহর (পর্ব ১)

গান শেখার ব্যাপারে গওহরের কোনও বাছবিচার কিংবা অহঙ্কার ছিল না। সারা জীবন ধরে তিনি যখন যারই গান ভালো লেগেছে তার কাছেই শিখে নিয়েছেন অজস্র ভাষার বিভিন্ন গান। কেরিয়ারের পিক ফর্মে থাকা অবস্থাতেও তিনি নিজের হাঁটুর বয়সী গায়ককে সর্বসমক্ষে নির্দ্বিধায় গান শেখানোর অনুরোধ করছেন – এ দৃষ্টান্তও বিরল নয়।
প্রবাসে হেমন্ত, হেমন্তে প্রবাস (স্মৃতিতর্পণ)

আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, যখন সরস্বতীর এই মানসপুত্র আবির্ভূত হয়েছিলেন আজ থেকে একশো বছর আগে, বেনারসে। দেশে হোক বা প্রবাসে, তিনি আজও সমান জনপ্রিয়, সমান প্রাসঙ্গিক, সমান শ্রদ্ধেয় ও সমান বিস্ময়ের।
দেহ আগলে বসে আছি প্রিয়জনের

ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্যাসেট। ক্রমশ বড় হয়েছি যত, গান ভরা এই ছোট্ট প্লাস্টিকের বাক্সগুলো আমাকে চুম্বকের মতো, আলেয়ার মতো টেনেছে
শান্তনু মৈত্র’র সঙ্গে হিমালয়ে একশ দিন

ভাল সুরকার তো তিনি বটেই, কিন্তু এত ভাল কথা বলতে পারেন, জানা ছিল না কলকাতার মানুষজনদের। কৃতির উদ্যোগে আয়োজিত গত ৮ সেপ্টেম্বর শান্তনু মৈত্র’র একশ দিন হিমালয় ভ্রমণের যে অভিজ্ঞতায় শামিল হতে পারল কলকাতা, তা এক কথায় অভূতপূর্ব। শান্তনু প্রথমে আরম্ভ করেছিলেন তাঁর নানা জায়গায় বেড়ানো ও জীবনের নানা টুকরো অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা বই “ফেরারী […]