বোধশব্দ: এখন এইরকম
একাধিক লিটল ম্যাগাজিন সম্পাদকের মনোবাসনা এখন প্রমোটরতুল্য, লক্ষ্য প্রকাশক হয়ে ওঠা, হয়েও উঠেছেন কেউ কেউ। এঁদের মধ্যে দু-এক জন তো সত্তর-আশির দশক থেকে লিটল ম্যাগাজিন প্রকাশ করছেন। তখন ছিল জেদি, তেজি, ছিপছিপে দু-আড়াই ফর্মার কবিতাপত্র। এখন পৃথুলা, বর্ষীয়ান বিশিষ্ট কবি-লেখকের সঙ্গে নবীন কিশোর কবিতাপ্রয়াসীদের লেখায় পরিপূর্ণ, শুধু চরিত্র-আদর্শ এসবের বদল ঘটে গিয়েছে। ঘটেছে একেবারে ব্যাবসার প্রয়াসে। মুনাফা অর্জনে।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা— মৃদুল দাশগুপ্তর মুখোমুখি: পর্ব ২
বিভিন্ন সংবাদপত্রে আমি কাজ করেছি সাংবাদিক হিসেবে। এবং আমি যে কবিতা লিখি, বা আমি একজন অমুক সময়ের কবি, এই ক্লেম বা দাবি আমি কোনও কর্মক্ষেত্রে করিনি। — বলছেন মৃদুল দাশগুপ্ত।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা–মৃদুল দাশগুপ্তর মুখোমুখি সুস্নাত চৌধুরী: পর্ব ১
কিন্তু ওই যে ৯০-সাল, ৮০-সাল সেই সব সময়ে কিন্তু ওই সংবাদপত্রগুলি সাহিত্য এবং সংস্কৃতি নিয়ন্ত্রণ করত প্রায় দানবীয় আকারে। সেখানে তারা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কবি সাহিত্যিক নির্মাণের চেষ্টা করেছে।