কবিতা: অলোকরঞ্জনের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য

Homge to the poet

“ততদিনে সূর্য আরও বয়স্ক শীতল হয় যদি? যদি আরও পাড় ভাঙে? যদি আরও আরও বিমানবাহিনী ফেলে যায় বোমা কলোনিশিবিরে?” – সদ্যপ্রয়াত কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করলেন তাঁর পুত্রসম এ কালের কবি হিন্দোল ভট্টাচার্য।

বাজ্‌গা বেগমের অলৌকিক রুমাল

Kitchen Stories

শামী কাবাব, বটি কাবাব, রেশমি কাবাব, গলৌটি কাবাব, সঙ্গে পাতলা চাকতি করে কাটা শসা, টোমাটো, পেঁয়াজের সালাড থাকত – নরম আটার রুটিও। একটি কাবাবের সঙ্গে আরেকটির তফাৎও মজা করে বুঝিয়ে দিতেন।

বরুণবাবু ঠিক করেছিলেন শারদীয়া বর্তমান হবে নিটোল পারিবারিক পত্রিকা

পুজো সংখ্যার কাজ একদম ক্যালেন্ডারের পাতা ধরে হত। জানুয়ারি মাসেই পুজোর মিটিং হয়ে যেত। কিন্তু সম্পূর্ণ পত্রিকার পরিকল্পনা কী হবে, তার সবটা তখন ঠিক হত না। প্রথমেই ঠিক হত উপন্যাস কারা লিখবেন। আশাপূর্ণা দেবী, মহাশ্বেতা দেবী, প্রফুল্ল রায়ের উপন্যাস বাঁধা থাকত।

বন্ধু রহো রহো সাথে (স্মৃতিচারণ)

Sarbari Dutta

শর্বরী দত্ত। বাংলার ফ্যাশন জগৎ থেকে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন সার্কিটে তাঁর অনায়াস উত্থান। জীবনের শেষ লগ্নে এসে নতুন করে নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করা এবং এগিয়ে চলা। এমন একজন কর্মঠ, পরিশ্রমী, চিরসৃজনশীল মানুষ যে আচমকাই সকলের অগোচরে হারিয়ে যাবেন মৃত্যুর অন্ধকারে, এ কথা কি কেউ ভাবতে পেরেছিল? স্মৃতির সরণি বেয়ে হাঁটলেন আলপনা ঘোষ। …

শ্রীসদন হস্টেল – এক রহস্যময় ছাত্রীনিবাস

কে জানে কেন আমার মনে হয়েছিল, শান্তিনিকেতনে গেলে পাব অবাধ স্বাধীনতা। মায়ের শাসনমুক্ত একটা খোলা দুনিয়া। ফলে পাশ করার অন্য কোথাও অ্যাপ্লাই না করেই চোখ-কান বুজে ‘উত্তর শিক্ষা সদন’-এ ভর্তি হয়ে গেলাম। ভর্তি হয়ে গেল আমার সেই বান্ধবীটিও। দুজনেই খুব খুশী সেকারণে।

‘আড়াই’ টপকালেই দিলীপদার পরোটা-আলুরদম

হুট্ করে ক্যাম্পাস থেকে বেরতে হলে এই আড়াই ছিল ভরসা| বেশ খানিকটা হ্যাঁচর-প্যাঁচোড় করে পাঁচিলের মাথায় উঠে ধুপ করে অন্যদিকে লাফিয়ে পড়তে হত| ল্যান্ড করার পর এক মুক্ত পৃথিবী — বাঁ দিকে রাজপুর| ডান দিকে কলকাতা| নরেন্দ্রপুর তখনও শহর কলকাতার বাইরে|

মিশনের নিরামিষ থেকে স্কটিশ ডাফের আমিষ

hostel life illustration by Suvomoy Mitra

ওখানে বসে চা খেতে গিয়ে চায়ের কাপের নৃত্য দেখে ভূমিকম্প হচ্ছে ভেবে ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে গিয়ে জেনেছিলাম, পাশের ট্রামলাইন দিয়ে ট্রাম গেলে ওখানকার চা নাচে।

দিনের পরে দিন: কালান্তরের কাল গুণে

Newspaper

যে সময় মহিলা সাংবাদিক দেখা প্রায় ভূত দেখবার শামিল ছিল, সেই সময় চুটিয়ে কালান্তর কাগজে কাজ করেছেন আলপনা ঘোষ। পরে অসুস্থতার কারণে তাতে ছেদ পড়লেও স্মৃতির মণিকোঠায় চির উজ্জ্বল সেইসব দিন।