ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ১৩

দক্ষিণে গোলামের বিশাল বস্তি৷ মসজিদের ঠিক পরেই৷ ক্রিস্টোফার রোড পর্যন্ত তার বিস্তার৷ তারপর চামড়ার হাট৷ ডানদিকে বেচুলাল রোড৷ লিখছেন মধুময় পাল। পর্ব ১৩।
জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ১৪

মাঝরাস্তায় দাঁড়িয়ে তর্ক শুরু হত রবিশঙ্কর, আলি আকবর, বিলায়েত খাঁ নিয়ে। একদিন আমি লড়ে যাচ্ছি রবিশঙ্করের হয়ে, বাবলুদা আলি আকবর খাঁর হয়ে, আর একদিন আমি লড়ছি আলি আকবর সাহেবের জন্য আর রবিশঙ্করের পক্ষ নিয়ে তর্ক করে যাচ্ছেন বাবলুদা।… শংকরলাল ভট্টাচার্যের আত্মকথন। পর্ব ১৪।
ক্যাম্পবস্তির বালকবেলা: পর্ব ৩

ক্যাম্পের মাল সাবাড় করছে চোট্টারা৷ দিনে ‘বন্দে মাতরম’ আর রাইত হইলেই ‘বস্তা পাচারম’৷ শুধু বস্তা কি, নতুন পায়খানার টিন খুইলা বেইচা দিছে ‘বন্দে মাতরম’রা৷ অন্য জগতের আখ্যান মধুময় পালের কলমে।
যন্ত্রের ভাষা বুঝতেন যিনি

অনেক ভেবে সেতারের মতন চিকারি ব্যবহার করে একটি হাওয়াইয়ান যন্ত্র বানালেন বাবা। নাম দিলেন চিকারি গিটার। তারপর সেই যন্ত্রটা নিয়ে গেলেন স্বর্গীয় পণ্ডিত বরুণকুমার পাল মশাইয়ের কাছে। স্বর্গত শ্রী ভবসিন্ধু দাশকে নিয়ে লিখলেন সুযোগ্যা কন্যা রিয়া বিশ্বাস।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৭- (আমাদের) ডাক্তার ডাকুন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, দুই দাদার ডাক্তারি পড়া আর সেই সুযোগে ডাক্তারি বই ঘেঁটে দেখার সুযোগের গল্প। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৬- খাটের তলার পৃথিবী

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, ক্ষীরোদ ঘোষের বাজার, আর সেখানকার পথবাসীদের জীবনযাপনের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৫- গদ্যের পৃথিবী, কবিতার স্বপ্ন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, ক্ষীরোদ ঘোষের বাজার, কালীঘাটের বাজারের সবজি আর মাছওলাদের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৪- সুরের অন্তরাল

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, সেইসব আগুনঝরা দিনের কথা। ৬৭ থেকে ৭২ সালের কলকাতার রণহুঙ্কারের কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।