দিনের পরে দিন: দৈনিক বসুমতীর স্মৃতিলিপি

যে কালে মেয়ে রিপোর্টার দেখা প্রায় ভূত বা ভগবান দেখার শামিল ছিল, সেই কালে (ষাটের দশকে) জেদ করে সাংবাদিকতার পাঠ নিয়ে দৈনিক বসুমতী কাগজে রিপোর্টারি করতে আসেন আলপনা ঘোষ। কর্মজীবনের শুরুর দিনের সেই উত্তেজনা আর রোমাঞ্চের পথে ফের হাঁটলেন তিনি।…
বাবার গল্প (পর্ব ২)

দেশভাগ তাঁদের দু’জনকেই আলোড়িত করত। সেই সূত্র ধরেই এক অনাবিল অন্তরঙ্গতায় বাঁধা পড়েছিলেন দুই আদ্যন্ত বামপন্থী চিন্তক-শিল্পী, যা বজায় ছিল আমৃত্যু। হেমাঙ্গ বিশ্বাস-ঋত্বিক ঘটকের বন্ধুতার খুঁটিনাটি আজ মৈনাক বিশ্বাসের স্মৃতি থেকে…।
চায়ে আর চাটনিতে দিলখুশ হয়ে যেত বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীর (স্মৃতিতর্পণ)

তিনি ছিলেন এক নিরসল সাধক। জীবনবিজ্ঞানের জগতে নতুন দিগন্ত খুলে দেওয়া এক বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী। পেটেন্ট নিয়ে মার্কিন আদালতে তাঁর সুদীর্ঘকালের লড়াই তাঁকে বাঁচিয়ে রাখবে ইতিহাসের পাতাতেও। সেই আনন্দমোহন চক্রবর্তীর স্মৃতিতে ডুব দিলেন রঞ্জিতা চট্টোপাধ্যায়। …
৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…
দিনের পরে দিন: সুভাষ-শংকর সখাসংবাদ

বিশিষ্ট বাঙালি সাংবাদিক শংকর ঘোষের সঙ্গে এক আশ্চর্য অন্তরঙ্গতায় আবদ্ধ ছিলেন পদাতিক-এর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়। সেই কলেজজীবন থেকেই সখ্য। ব্যক্তিগত স্মৃতির সাগর সেঁচে সেসব মণিমুক্তো তুলে আনলেন শংকর-ঘরণী আলপনা ঘোষ।…
বাবার গল্প

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….
অল্প আলোর বাতিঘর

প্রিয় কবির কলমে শৈশবযাপন। ফেলে আসা পাড়া, ফেলে আসা বাড়ির মতোই স্মৃতি-ফিকে হয়ে আসা ঘুপচি দোকানঘরের গল্প। জিয়া নস্টাল হোক, হিয়া হোক উতরোল!
এপ্রিল ফুল সৌরভ

দেখা যাচ্ছে দাদার সাক্ষাৎকার এবং সেখানে দলের সদস্যদের সম্বন্ধে তিনি যা নয় তাই বলেছেন। দাদার এই স্বভাব বিরুদ্ধ আচরণে সকলে ভেঙে পড়েছে।
