দিনের পরে দিন: কলেজ স্ট্রিটের দিনগুলি

সেই ষাটের দশক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার ক্লাস। পড়াতে আসছেন ডাকসাইটে অধ্যাপকেরা। পড়তে আসছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অনেকেই তখন সাংবাদিক। সেই সময়ের স্মৃতিচারণ আলপনা ঘোষের কলমে।
সেকালের দুর্গাপুজো

সেকেলে পুজো। তার স্বাদগন্ধই আলাদা। বাড়ির পুজো হোক বা বারোয়ারি, সর্বত্র আনন্দ আর আন্তরিকতার এক আশ্চর্য মিলমিশ। সঙ্গে নস্টালজিয়ার ডাক। পুজোর কথকতা বর্ণনে আলপনা ঘোষ।
রবীন্দ্রনাথ ও অতুলপ্রসাদ

২০ অক্টোবর অতুলপ্রসাদ সেনের জন্মদিনে পীতম সেনগুপ্ত লিখলেন কবির কলমে তাঁর অনুজপ্রতিম এই সখাটির কথা।
দিনের পরে দিন: স্মৃতি তুমি কার?

বয়সের তফাতকে হার মানিয়েছিলেন ভালোবাসার জেদের কাছে। অসমবয়সী দুটি মানুষ ঘর বেঁধেছিলেন তারুণ্য়ে। কিন্তু বার্ধক্যে সেই স্মৃতিই যদি মুছে যেতে থাকে? ডিমেনশিয়া নামক দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে ক্রমেই অচেনা হয়ে থাকা পাশের মানুষটির সেই দুরূহ সময়ে কী ভাবে জীবনের আলোকবৃত্তকে ধরে রেখেছেন নিজের কাছটিতে? এমন অসংখ্য অজস্র স্মৃতিহারা মানুষ আর তাঁদের পরিজনেদের যন্ত্রণার সমব্যথী হলেন আলপনা ঘোষ। …
বাবার গল্প (পর্ব ৪)

হেমাঙ্গ বিশ্বাস। স্বয়ং এক ইতিহাস। অসমের ভূমিপুত্র এই কালজয়ী গায়ক-সুরকার-গীতিকার বাংলার মাটি থেকে তুলে আনতেন তাঁর মেলোডি, তাঁর গায়কী, তাঁর যাপন। তাঁকে নিয়ে কলম ধরলেন পুত্র মৈনাক বিশ্বাস।….
শুধু যাওয়া আসা (স্মৃতিতর্পণ)

গুরুর জন্মতিথিতে শিষ্যার চিরবিদায়, এমনটা সচরাচর দেখা যায় না। সুচিত্রা মিত্রের জন্মদিনে পূর্বা দামের প্রয়াণ এমনই এক বিরল ঘটনার সাক্ষী করে দিল তাঁর অগণিত ভক্তকে। তাঁকে নিয়ে একান্ত স্মৃতিচারণে স্বপন সোম।
দিনের পরে দিন: কালান্তরের কাল গুণে

যে সময় মহিলা সাংবাদিক দেখা প্রায় ভূত দেখবার শামিল ছিল, সেই সময় চুটিয়ে কালান্তর কাগজে কাজ করেছেন আলপনা ঘোষ। পরে অসুস্থতার কারণে তাতে ছেদ পড়লেও স্মৃতির মণিকোঠায় চির উজ্জ্বল সেইসব দিন।
বাবার গল্প (পর্ব ৩)

আগুনঝরা সত্তরের দশক। একদিকে নকশালবাড়ি আন্দোলন, অন্যদিকে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ। দুই আবহে ফুটছে বাংলা। হেমাঙ্গ বিশ্বাস, সলিল চৌধুরী, অনিল আচার্য সকলে কাজ করছেন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে। সেই উত্তাল সময়ের চালচিত্র মৈনাক বিশ্বাসের কলমে। …
