যে গণিতশিল্পীকে মনে রাখিনি

কালিদাস রায় কেশবচন্দ্রকে ক্লাস ফাইভ সিক্সের জন্য একটি অঙ্কের বই লিখতে বলেন। তাঁর জোরাজুরিতে অল্পসময়ের মধ্যে পাণ্ডুলিপিও তৈরি করেন কেশবচন্দ্র। ইউ এন ধর অ্যান্ড সনস্ কালিদাস রায়ের বই ছাপতেন। তাঁদেরই প্রকাশনায় প্রকাশিত হল ‘নব পাটিগণিত’। খুব দ্রুত বইটি জনপ্রিয় হয়ে উঠল। কেশবচন্দ্র পেতে থাকলেন রয়্যালটির টাকা। কেশবচন্দ্রের অর্থনৈতিক অবস্থা এই প্রথম সুদিন দেখল। এর পরেই প্রকাশিত হয় তাঁর বিখ্যাত ‘ম্যাট্রিক ম্যাথামেটিক্স’ বইটিও।
…’গণিতশিল্পী’ কে সি নাগের জীবনসংগ্রাম নিইয়ে লিখলেন ঈশা দাশগুপ্ত
গণিতের ‘নোবেল’ ফিল্ডস মেডাল

গণিতশাস্ত্রের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কারটির নাম হল ফিল্ডস মেডাল। কৌতুকভরে অনেকেই একে ‘‘গণিতের নোবেল প্রাইজ’’ হিসাবে ডাকনামে অভিহিত করলেও দুই পুরস্কারের মধ্যে মিলের পাশাপাশি অমিলও রয়েছে বেশ খানিকটা। লিখছেন দেবমাল্য সাঁই।
দু’টি কবিতা

আর আজকাত লাভ-ক্ষতির হিসেবনিকেশকে তো
অঙ্ক বলেই মানি না।
সুদকষা দেখলে পেটে খিল ধরে যায় –
হাসি থামে না।